সিঙ্গাপুরের এক দম্পতি তাঁদের বিয়ে বাতিল করায় সরকারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন তাঁদের এক আইনজীবী৷ ঐ দম্পতির একজন লিঙ্গ পরিবর্তন করায় বিয়ে বাতিল করা হয়েছিল৷
বিজ্ঞাপন
ফেইথ ভল্টা ও ব্রাইস ভল্টা নামে ঐ দম্পতি ২০১৫ সালে বিয়ে করেন বলে স্থানীয় ‘স্ট্রেইটস টাইমস' পত্রিকা জানিয়েছে৷ এরপর গতবছর ফেইথ ভল্টা লিঙ্গ পরিবর্তন করে ‘নারী' হয়ে যান৷ ইতিমধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্রেও তিনি তাঁর লিঙ্গ পরিচয় পরিবর্তন করেছেন৷
এই ঘটনার পর সিঙ্গাপুরের বিবাহ নিবন্ধন কার্যালয় ঐ দম্পতির সঙ্গে বৈঠক করে তাঁদের বিয়ে বাতিল করে৷ কারণ হিসেবে বলা হয়, লিঙ্গ পরিবর্তনজনিত অস্ত্রোপচারের পর ঐ দম্পতির বিয়েটি এখন সমলিঙ্গে বিয়ে হয়ে গেছে, যা দেশটির বর্তমান আইনে অবৈধ বলে বিবেচিত৷
পত্র-পত্রিকার প্রচ্ছদে লিঙ্গান্তরী মডেল
ম্যাগাজিন কভারে ট্রান্সজেন্ডার মডেলরা আজ আর বিতর্ক বা চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেন না৷ তার কারণ, ছবিঘরের এই ক্রীড়াবিদ ও অভিনেত্রীরা ইতিমধ্যেই পথিকৃৎ হিসেবে যাবতীয় বাধাবন্ধন ভেঙে দিয়েছেন৷
জুলিয়ানা ফারফাল্লা, জার্মান ‘প্লেবয়’ পত্রিকা
মার্কিন প্লেবয় পত্রিকার জার্মান সংস্করণের প্রচ্ছদে এই প্রথম এমন একজন লিঙ্গান্তরী মডেলের ছবি ছাপা হল৷ ‘আই অ্যাম আ সেলিব্রিটি, গেট মি আউট অফ হিয়ার’ শো’তে আবির্ভাবের এক সপ্তাহ আগে রিয়্যালিটি টিভি তারকা ও মডেল জুলিয়ানা ফারফাল্লা প্লেবয়-এর প্রচ্ছদ ভূষিত করলেন৷ ২১ বছর বয়সি জুলিয়ানা ‘জার্মানিজ নেক্স্ট টপ মডেল’ শো-তেও অংশগ্রহণ করেছেন এই আশায় যে, তা ‘‘অপরাপর লিঙ্গান্তরী পুরুষদের প্রেরণা দেবে৷’’
ছবি: Playboy/Christopher von Steinbach
ক্যারোলিন ‘টুলা’ কসি, প্লেবয়
ক্যারোলিন ‘টুলা’ কসি হলেন প্রথম লিঙ্গান্তরী মডেল, যার ছবি প্লেবয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয় (সেটা ছিল ১৯৮১ সাল; ছবিতে তাঁকে নব্বই-এর দশকের একটি প্রচ্ছদে দেখা যাচ্ছে)৷ অন্যান্যদের মতো কসি-ও লিঙ্গান্তরীদের স্বীকৃতির জন্য সংগ্রাম করছিলেন৷ হিউ হেফনারের পুত্র কুপার এখন প্লেবয় এন্টারপ্রাইজেজ সংস্থার সৃজনীমূলক পরিচালক৷ লিঙ্গান্তরী মডেলদের ছবি ছাপানো ‘সঠিক পন্থা,’ বলে কুপার মনে করেন৷
ল্যাভার্ন কক্স, টাইম ম্যাগাজিন
ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটিতে কক্স-কে পথিকৃৎ বলা চলে৷ প্রথম প্রকাশ্যে লিঙ্গান্তরী ব্যক্তি হিসেবে তিনি ২০১৪ সালে টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে স্থান পান৷ তবে তাঁকে অধিকাংশ মানুষ চেনেন নেটফ্লিক্স-এর জনপ্রিয় ‘অরেঞ্জ ইজ দ্য নিউ ব্ল্যাক’ সিরিজে লিঙ্গান্তরী মহিলা বন্দি ও হেয়ারড্রেসার সোফিয়া বার্সেট-এর ভূমিকায় তাঁর অভিনয়ের জন্য৷
ন্যাশনাল জিওগ্র্যাফিক পত্রিকার লিঙ্গ সংক্রান্ত বিশেষ সংস্করণ
পত্রিকাটির ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসের প্রচ্ছদে এক ৯ বছর বয়সের লিঙ্গান্তরীকে দেখানো হয়৷ ইস্যুটির উদ্দেশ্য ছিল, যে সব কচি-কাঁচারা ‘লিঙ্গ সম্পর্কে সুচিন্তিত মতামত পোষণে সক্ষম’, তারা কিভাবে লিঙ্গ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের দ্বারা প্রভাবিত হয়, তা দেখানো – যেমন মেয়েদের যেভাবে তাদের চেহারার জন্য লজ্জা ও নিপীড়নের সম্মুখীন হতে হয়, অথবা ‘সমাজ কিভাবে একজন পুরুষকে গড়ে তোলে৷’
কেইটলিন জেনার, ভ্যানিটি ফেয়ার
সাবেক অলিম্পিক স্বর্ণপদক বিজয়ী ব্রুস জেনার ২০১৫ সালের জুলাই মাসে ভ্যানিটি ফেয়ার পত্রিকার কভার স্টোরিতে খোলাখুলিভাবে ঘোষণা করেন যে, তিনি তাঁর নাম বদলে কেইটলিন রাখছেন এবং ভবিষ্যতে তিনি একজন লিঙ্গান্তরী মহিলা হিসেবে পরিচিত হবেন৷ ‘আই অ্যাম কেইট’ নামের যে ডকুমেন্টারি সিরিজে তাঁর লিঙ্গান্তর ও মহিলা হিসেবে পরবর্তী জীবন তুলে ধরা হয়েছে, সেখানেও কেইট তাঁর নিজের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন৷
অ্যামেলিয়া গেপিন, উওমেন’স রানিং
২০১৬ সালের জুলাই মাসে উওমেন’স রানিং পত্রিকার প্রচ্ছদে ম্যারাথন দৌড়বীর অ্যামেলিয়া গেপিন-কে দেখানো হয়৷ ‘‘মহিলাদের জন্য সৃষ্ট একটি ম্যাগাজিনের কভারে (আমার) ছবি ছাপার অর্থ, আমার মতো ব্যক্তিদের শুধু দেখাই হচ্ছে না, আমরা যা, সেভাবেই দেখা হচ্ছে,’’ অ্যামেলিয়া পত্রিকাটিকে তাঁর সাক্ষাৎকারে বলেন: ‘‘গৃহীত, অন্তর্ভুক্ত ও স্বাগত হওয়ার একটা অনুভূতি৷’’
হরি নেফ, ‘এল’ পত্রিকা, ইউকে
যুক্তরাজ্যের ‘এল’ পত্রিকার ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ইস্যুর প্রচ্ছদে মার্কিন অভিনেতা ও মডেল হরি নেফ-কে দেখা যায়৷ হরি শুধু লিঙ্গের মাধ্যমে পরিচিত হতে চান না৷ ‘‘একটি আদর্শ জগতে আমাকে শরীর বদলাতে হতো না, এ সব করতে হতো না; আমাকে সুন্দর বা ‘নারীসুলভ’ হতে হতো না, আর মানুষজন সেটা মেনে নিতো,’’ পত্রিকাটিকে বলেন নেফ৷
ভ্যালেন্তিনা সাম্পাইও, ‘ভোগ’ পত্রিকা, প্যারিস
প্যারিসের ‘ভোগ’ পত্রিকা প্রথমবারের মতো তাদের প্রচ্ছদে একজন লিঙ্গান্তরীর ছবি ছাপে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে৷ ট্রান্সজেন্ডার মডেলটি ছিলেন ব্রাজিলের ভ্যালেন্তিনা সাম্পাইও৷ ‘‘যেদিন ম্যাগাজিনের কভারে কোনো লিঙ্গান্তরীর ছবি ছাপা হলে, তা নিয়ে কোনো সম্পাদকীয় লিখতে হবে না, সেদিন বুঝব, আমাদের সংগ্রাম সফল হয়েছে,’’ বলেন ফ্যাশন পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদিকা এমানুয়েল আল্ট৷
বেন মেলৎসার, মেন’স হেল্থ, জার্মানি
পেশীবহুল দেহ, সিক্সপ্যাক ও দাড়ি সম্বলিত বেন মেলৎসার হলেন প্রথম পুরুষ লিঙ্গান্তরী মডেল, যিনি মেন’স হেল্থ পত্রিকার প্রচ্ছদে স্থান পেয়েছেন৷ ২৩ বছর বয়সে তিনি মহিলা থেকে পুরুষে পরিণত হন৷ ‘‘আমি চিরকাল যা হতে চেয়েছিলাম,’’ আজ তিনি তাই – বলেন মেলৎসার৷ যারা ‘‘ভুল শরীর নিয়ে জন্মেছেন’’, তাদের কাছে দৃষ্টান্তস্বরূপ হতে চান মেলৎসার৷
9 ছবি1 | 9
এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার জন্য হাইকোর্টে আপিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইউজিন থুরাইসিঙ্গাম৷ তাঁর কার্যালয় বিনামূল্যে ঐ দম্পতিকে আইনি সহায়তা দিচ্ছে৷
উল্লেখ্য, অনেক দিক বিবেচনায় সিঙ্গাপুর আধুনিক রাষ্ট্র হলেও সমকামিতার ক্ষেত্রে দেশটি এখনও রক্ষণশীল৷ সিঙ্গাপুর এখনও সমলিঙ্গের বিয়ের জন্য প্রস্তুত নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী লি হিসিয়েন লুঙ৷
দেশটিতে এখনও ব্রিটিশ আমলের আইন বলবৎ রয়েছে৷ ফলে দুই পুরুষের মধ্যে যৌনসম্পর্ক স্থাপনকে অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়৷ অবশ্য আইনটি তেমন জোরালোভাবে প্রয়োগ করা হয় না৷
তবে তরুণ প্রজন্ম ও দেশটিতে বসবাসরত প্রবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে সমকামী অধিকারের প্রতি সমর্থন রয়েছে৷
সমকামী বিয়ে বৈধ যে সব দেশে
এ পর্যন্ত কোন কোন দেশের জনগণ সমকামীদের মধ্যে বিয়ের পক্ষে মত দিয়েছেন বা কোন দেশে সমকামী বিয়ে বৈধতা পেয়েছে, সে তথ্যই তুলে ধরা হলো ছবিঘরে৷
ছবি: Getty Images/AFP/E. Becerra
নেদারল্যান্ডস
বিশ্বে সর্বপ্রথম সমকামী বিয়ে বৈধ হয় এই দেশে৷ ২০০০ সালে বৈধতা পাওয়ার পর ২০০১ সালে সমকামী বিয়ে অনুষ্ঠিত হয় দেশটিতে৷
ছবি: picture-alliance/DUMONT Bildarchiv/T. Linkel
কলম্বিয়া
২০১৬ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/C. Rubio
আয়ারল্যান্ড
২০১৫ সালে গণভোটের মাধ্যমে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এই দেশে৷
ছবি: picture-alliance/empics/N. Carson
যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্রে সমকামী বিয়ে বৈধ হয় ২০১৫ সালে৷
ছবি: Getty Images/S. Platt
স্কটল্যান্ড
২০১৪ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধ হয়৷
ছবি: Reuters/R. Cheyne
ফিনল্যান্ড
২০১৫ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধ হয়৷
ছবি: dapd
লুক্সেমব্যর্গ
২০১৪ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/imageBROKER/J. Pigozne
গ্রিনল্যান্ড
২০১৫ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Reuters/L. Jackson
ফ্রান্স
২০১৩ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Reuters/R. Duvignau
ইংল্যান্ড, ওয়ালস
২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এখানে৷
ছবি: Getty Images
ব্রাজিল
২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: AFP/Getty Images
উরুগুয়ে
২০১৩ সালে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায় এখানে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/J. I. Mazzoni
ডেনমার্ক
২০১২ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Reuters/A. Kelly
আইসল্যান্ড
২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/blickwinkel/K. Irlmeier
পর্তুগাল
২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Getty Images/AFP/J.M. Ribeiro
আর্জেন্টিনা
২০১০ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Imago/Agencia EFE/M. Arduin
সুইডেন
২০০৯ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/robertharding
নরওয়ে
২০০৮ সালে এখানে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: AFP/Getty Images/O. Morin
দক্ষিণ আফ্রিকা
২০০৬ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: DW
স্পেন
২০০৫ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/dpa
নিউজিল্যান্ড
২০১৩ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/EPA/Air New Zealand
বেলজিয়াম
২০০৩ সালে এখানে সমলিঙ্গের বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: picture-alliance/AP Photo/V. Ghirda
ক্যানাডা
২০০৫ সালে দেশটিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷
ছবি: Getty Images/D.Pensinger
অস্ট্রেলিয়া
অস্ট্রেলিয়ায় সমকামীদের বিয়ে বৈধতা পেয়েছে। ২০১৭ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রতিনিধি পরিষদে এ-সংক্রান্ত বিল পাস হয়৷ এই প্রস্তাবের পক্ষে ১৪৬টি এবং বিপক্ষে পড়ে মাত্র ৪টি ভোট৷ এর আগে ১৫ই নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ার ব্যুরো অফ স্ট্যাটিসটিকস বা এবিএস ঘোষণা করে যে, দেশটির জনগণ সমকামী বিয়ের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন৷ সমকামী বিয়ে বৈধতা আইনে গণভোটের পক্ষে ভোট দেন ৬১ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ৷
ছবি: Getty Images/AFP/S. Khan
অস্ট্রিয়া
২০১৭ সালে দেশটির সাংবিধানিক আদালত সমকামী বিয়ের অধিকারের পক্ষে রায় দেয়৷ ২০১৯ সাল থেকে তা কার্যকর হয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa/C. Bruna
জার্মানি
২০১৭ সালের ৩০শে জুন জার্মানিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়৷ অর্থাৎ ইউরোপের ১৫তম দেশ হিসেবে জার্মানিতে সমকামী বিয়ে বৈধতা পেল৷ জার্মান পার্লামেন্টে এর পক্ষে ৩৯৩টি ভোট পড়ে আর বিপক্ষে পড়ে ২২৬টি ভোট৷ চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের রক্ষণশীল খ্রিষ্টীয় গণতন্ত্রী পার্টি সমকামী বিয়ের বিপক্ষে থাকলেও, সংসদীয় নির্বাচনের ক’মাস আগে হঠাৎ করেই ম্যার্কেল ঘোষণা করেন যে, এ বিষয়ে ভোটাভুটি হবে৷
ছবি: Reuters/A. Schmidt
মাল্টা
২০১৭ সালের জুলাই মাসে মাল্টায় সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়, যদিও এর বিরোধিতা করেছিল ক্যাথলিক চার্চ৷
ছবি: Reuters/D. Zammit Lupi
বলিভিয়া
২০০৯ সালে সংবিধান সংশোধন করে সমকামী বিয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল বলিভিয়া৷ কিন্তু ২০১৬ সালে তারা ট্রান্সজেন্ডারদের নানারকম অধিকার দেয়াকে সমর্থন করে৷ দুই বছরের আইনী লড়াইয়ের পর ২০২০ সালে দেশটিতে এক সমকামী যুগল বিয়ের স্বীকৃতি পায়৷
ছবি: Reuters/D. Mercado
তাইওয়ান
২০১৯ সালের ১৭ মে এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে তাইওয়ানের সংসদ সমকামী বিয়েকে আইনগত বৈধতা দিয়ে একটি বিল পাস করে৷ ফলে সে দেশের সমকামীরা এখন তাদের বিয়ে নিবন্ধন করতে পারবেন৷