1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বুন্ডেসলিগা খেতাব

১ এপ্রিল ২০১২

শনিবার নুরেমবার্গ’কে ১-০ গোলে হারানোর পর ডর্টমুন্ডের তিন পয়েন্টের মধ্যে এসে পড়েছে বায়ার্ন৷ ওদিকে জার্মান কাপ জেতার সম্ভাবনাও তাদের হাতে, এবং চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের দরজা আধ-খোলা৷

Bayern players Arjen Robben, right, and Franck Ribery, left, celebrate after winning 1-0 in the German first division Bundesliga soccer match between 1.FC Nuremberg and Bayern Munich in Nuremberg, Germany, Saturday, March 31, 2012. (Foto:Michael Probst/AP/dapd) NO MOBILE USE UNTIL 2 HOURS AFTER THE MATCH, WEBSITE USERS ARE OBLIGED TO COMPLY WITH DFL-RESTRICTIONS, SEE INSTRUCTIONS FOR DETAILS.
ছবি: dapd

বায়ার্ন-নুরেমবার্গ হল যা'কে বলে কিনা বাভেরিয়ান ডার্বি৷ তা'তে কোনোক্রমে আরিয়েন রবেন'এর ৬৯ মিনিটের মাথায় করা গোলটির কল্যাণে জেতে বায়ার্ন৷ কিন্তু যেহেতু পয়েন্টের তালিকার শীর্ষে বোরুসিয়া ডর্টমুন্ড শুক্রবারে তাদের নিজেদের মাঠেই একটি আশ্চর্য খেলায় স্টুটগার্টের সঙ্গে ৪-৪ গোলে ড্র করেছে, সেহেতু তাদের সঙ্গে বায়ার্নের ফারাক কমে তিন পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে৷ হাতে রয়েছে আরো ছ'টি খেলা৷ আগামী সপ্তাহান্তেই, অর্থাৎ ১১ই এপ্রিল বায়ার্ন যাচ্ছে ডর্টমুন্ডে৷ সেই খেলাতেই একটা এস্পার-ওস্পার হয়ে যেতে পারে৷

বায়ার্ন যে এখনও চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভালো মতো সক্রিয়, সেটা তাদের সুবিধা না অসুবিধা, বলা শক্ত৷ তাদের স্পোর্টস ডাইরেক্টর ক্রিস্টিয়ান নের্লিংগার বলছেন, প্লেয়াররা দেখাচ্ছে তারা প্রতি তিন দিনে একটি করে ম্যাচ খেলার চাপ সামলে উঠতে পারে৷ গত মঙ্গলবারেই তো বায়ার্ন চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফার্স্ট লেগে মার্সেই গিয়ে তাদের ২-০ গোলে হারিয়ে আসে৷ বায়ার্ন তথা জার্মানির স্টার খেলোয়াড় বাস্টিয়ান শোয়াইনস্টাইগার'এর মতে প্রতি তিন দিনে একটি করে ম্যাচ খেলতে হলে, জেতাটাই তো বড় কথা৷ তা না হয় সেটা এক গোলেই হোক, যেমন নুরেমবার্গের বিরুদ্ধে৷

জার্মান কাপের ফাইনাল হল মে মাসের ১২ তারিখে৷ প্রতিদ্বন্দ্বী: বায়ার্ন বনাম ডর্টমু্ন্ড৷ ১৯শে মে সংঘটিত হবে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল, তা'ও আবার মিউনিখের অ্যালিয়ান্স স্টেডিয়ামে, বায়ার্নদের নিজেদের মাঠে৷ কাজেই বায়ার্নের ওলন্দাজ স্টার আরিয়েন রবেন'এর বক্তব্য হল: এতো বেশি ম্যাচ খেললে দম ফুরনোর সম্ভাবনা থাকে৷ আসল কথা, প্রতিটি ম্যাচ জিততে হবে৷ কাজেই খুব চতুরভাবে খেলতে হবে৷

ডর্টমুন্ডের কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ'কে বেশ চমকে দিয়েছে তার দল, তবে নেতিবাচকভাবে৷ দু'গোলে এগিয়ে থেকে ৩-২'এ পিছিয়ে পড়া, আবার ৪-৩'এ এগিয়ে থেকে খেলার শেষ কয়েক সেকেন্ডে সেই স্কোর ৪-৪ হতে দেওয়া: এমন সব ভুল দেখেছেন ক্লপ, যা তার ডর্টমুন্ডাররা সাধারণত করে না৷ যেমন স্টুটগার্টের করা চতুর্থ গোলটিতে ডর্টমুন্ডের দুই ডিফেন্ডার একযোগে একটি হেড করা বল বাঁচাতে যায়৷ ‘‘আমি কি বলব৷ এধরণের পরিস্থিতি তো আগে কখনো দেখিনি,'' বলেছেন ক্লপ৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী/এএফপি/এপি/রয়টার্স
সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ