1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

প্র্যাংক: হাসবো না ভাববো?

৩১ ডিসেম্বর ২০১৫

কৌতুক করা খারাপ কিছু নয়, কিন্তু সেই কৌতুক যদি ‘প্র্যাংক' বা ‘দুরভিসন্ধিমূলক ছলনা' হয়? যদি গিয়ে পৌঁছায় ‘ব়্যাগিং'-এর পর্যায়ে? তারপরও কি সেই প্র্যাংক দেখে আপনি হাসবেন?

Ertrinken Hilfe Not Symbolbild Seenot
ছবি: fotolia/Sokolov

ইউটিউব-এর দৌলতে নানারকম প্র্যাংক ভিডিও, ট্রলিং ছবি অথবা ভিডিও আমরা হামেশাই দেখছি৷ আর সে সব দেখে হাসিতে পেট ফেটে যাওয়ার জোগাড় হয়েছে আমাদের অনেকেরই৷ অল্প-বয়সি ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ঠাট্টা, ইয়ার্কি, একে-অন্যকে নিয়ে মজা করা – নতুন কিছু নয়৷ কিন্তু এমন হাসতে হাসতেই যে বিপদ ঘনিয়ে আসতে পারে...৷

এই তো কয়েক মাস আগে ঢাকার অদূরে পীরগঞ্জ স্কুলের মাঠে খেলা শেষে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে অকালে প্রাণ দিতে হয় ছোট্ট হৃদয় মিয়ার৷ বন্ধুদের দুষ্টুমি করে হৃদয়কে ঠেলে ফেলে দিয়েছিল পুকুরে৷ ওরা জানতো না যে হৃদয় সাঁতার জানে না৷

আসলে মজাটা প্র্যাংক, আর প্র্যাংকটা হয়ে উঠতে পারে ব়্যাগিং, অচিরেই৷ অথচ এ ধরনের প্র্যাংক কতটা বাস্তব? কতটা ক্ষতিকর? – সেগুলো নিয়ে আমরা কি আদৌ ভাবি? এই ভিডিও-টার কথাই ধরুন৷ ভিডিও-তে এলিয়েট নামের এক তরুণকে দেখা যাচ্ছে তার দুই বন্ধুর সঙ্গে৷ ঘুমন্ত অবস্থায় এলিয়টকে নিয়ে যারা জলে ফেলে দেয়৷ এটা একটা প্র্যাংক৷ এলিয়েট সাঁতার জানতো৷ তাই ও প্রাণে বেঁচে যায়৷ আর আমরা ভিডিও-টা দেখে হাসি...৷

কিন্তু এলিয়েটের গল্পটা যদি হৃদয়ের মতো হতো? প্রযুক্তির জালে আটকে আমরা কি তখনও হাসতাম?

ডিজি/এসবি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ