1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
অপরাধভারত

মধ্যপ্রদেশে সেনা কর্মীদের মারধর, বান্ধবীকে ধর্ষণ

১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের কাছে এই ঘটনা ঘটেছে। দুই ট্রেনি সেনা অফিসারকে মারধর করা হয়েছে। এক বান্ধবীকে ধর্ষণ করা হয়েছে।

প্রতীকী ছবি।
মধ্যপ্রদেশের ঘটনায় পুলিশ দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে। বাকিদের খোঁজ চলছে। প্রতীকী ছবি। ছবি: Aamir Ansari/DW

আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রবল আলোড়ন ও প্রতিবাদের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে গণধর্ষণের ভয়ংকর খবর আসছে। যার শেষতম নিদর্শন হলো মধ্যপ্রদেশের ঘটনা।

ইন্দোরের কাছে মউতে দুইজন ট্রেনি সামরিক অফিসার তাদের দুই বান্ধবীর সঙ্গে পিকনিক করতে গেছিলেন। যে জায়গায় গেছিলেন, সেটা শুটিং রেঞ্জের কাছেই। সেখানেই আটজন দুষ্কৃতী তাদের ঘিরে ধরে।

দুষ্কৃতীদের হাতে ছিল পিস্তল, ছুরি ও লাঠি। তারা প্রথমে দুই ট্রেনি অফিসার ও তাদের দুই বান্ধবীকে মারধর করে। তাদের কাছে টাকা, পয়সা, গয়না ছিনিয়ে নেয়। তারপর একজন ট্রেনি সামরিক অফিসার ও তার বান্ধবীকে আটক করে রাখে এবং অন্য দুইজনকে ছেড়ে দিয়ে বলে, দ্রুত ১০ লাখ টাকা নিয়ে আসতে।

তারা তাড়াতাড়ি কম্যান্ডিং অফিসারকে ঘটনার কথা জানান। তিনি পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ ও সেনা জওয়ানরা ঘটনাস্থলে যায়। তাদের দেখে দুষ্কৃতীরা পালায়।

দুই ট্রেনি সামরিক অফিসার ও তাদের বান্ধবীদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশ অফিসার লোকেন্দ্র সিং হিরোরকে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, একজন নারীকে ধর্ষণ করা হয়েছে।

পরে পুলিশ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে। তারমধ্যে একজন আগে একটি অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিল।

পুলিশ জানিয়েছে, ধর্ষণ, লুট, ডাকাতি, বেআইনি অস্ত্র রাখার অপরাধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। বাকি অপরাধীদের খোঁজ চলছে।

কানপুরের ঘটনা

বুধবার উত্তরপ্রদেশের কানপুরের কাছে গুজাইনিতে জাতীয় সড়কে এক নারীর মাথ কাটা নগ্ন দেহ রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। ২৪ ঘণ্টা পরেও পুলিশ ঘটনা সম্পর্কে বিশেষ এগোতে পারেনি। ওই নারীর পরিচয়ও জানা যায়নি।

পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজে উল্টোদিকের হাসপাতাল থেকে ঘটনার ঘণ্টাকয়েক আগে এক নারীকে বেরোতে দেখা গেছে। পুলিশের প্রাথমিক সন্দেহ, ওই নারীর মৃতদেহই ফেলে রেখে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা।

পুলিশ তিনটি তদন্তকারী দল গঠন করেছে। তারা আরো তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করের চেষ্টা করছে।

বিহারে দলিত কিশোরীকে ধর্ষণ

বিহারে গত ১১ অগাস্ট ১৪ বছর বয়সি এক দলিত কিশোরীকে গণধর্ষণ করে হত্যা করা হয়। প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে পুলিশ পরে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ জানিয়েছে, সঞ্জয় রাই ওই কিশোরীকে বিয়ে করতে চেয়েছিল। কিন্তু মেয়েটিক পরিবার রাজি হয়নি। তখন সঞ্জয় ও তার বন্ধুরা মিলে তাকে ধর্ষণ ও হত্যা করে।

মেয়ের মা এফআইআরে অভিযোগ করেছেন, সঞ্জয় রাই বিবাহিত, তিন সন্তানের বাবা। তারপরেও সে তার মেয়েকে বিয়ে করতে চেয়েছিল।

জিএইচ/এসজি(পিটিআই, এনডিটিভি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ