1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

আসাদ-পুটিন সাক্ষাৎ

২১ অক্টোবর ২০১৫

সিরিয়া যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ-এর প্রথম বিদেশযাত্রা৷ ওদিকে ইরাকের শাসক জোট ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলির তরফ থেকেও এবার আইএস-এর উপর রুশ বিমান হানার ডাক উঠেছে৷

Russland Syrien Assad bei Putin
ছবি: Reuters/RIA Novosti/Kremlin/A. Druzhinin

সিরিয়া যুদ্ধ শুরু হয় ২০১১ সালে৷ তারপর চার বছর কেটে গেছে৷ এতোদিন পর আসাদ হঠাৎ বিদেশযাত্রা করলেন৷ তার কারণ হিসেবে মেরি বি ব্লেয়ার স্প্লেক্সি-র একটি টুইট রিটুইট করেছেন৷ অর্থ: সিরিয়ায় পুটিনের সামরিক উপস্থিতির দরুণ আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ভয় না করেই স্বচ্ছন্দে যাতায়াত করতে পারেন৷

উভয় নেতা পুনরায় উল্লেখ করেছেন যে, সিরিয়ায় সামরিক অভিযান থেকে শেষমেষ একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া সূচিত হওয়া উচিত৷ আসাদ মঙ্গলবারই দামেস্কে প্রত্যাবর্তন করেন বলে প্রকাশ৷ বুধবার রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু জানিয়েছেন যে, ‘‘আমাদের এয়ার সাপোর্ট নিয়ে সিরিয়া সরকারি সেনাবাহিনী প্রতিরক্ষা থেকে আক্রমণে চলে গেছে এবং ইসলামিক স্টেট যোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রাধীন কিছু এলাকা মুক্ত করেছে৷''

সেই এয়ার সাপোর্ট - অর্থাৎ সাহায্যমূলক বিমান হানার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছে মার্কিন নিউজউইক পত্রিকা, রুশ ড্রোন থেকে তোলা দামেস্ক রণাঙ্গণের ছবি দেখিয়ে৷

ওদিকে ইরাকের শাসকজোট ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলি প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল-আবাদি-কে আর্জি জানিয়েছে, আল-আবাদি যেন ইরাকেও ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে রাশিয়ার বিমান হানার অনুরোধ করেন৷

একদিকে আরো রুশ বিমান হানার অনুরোধ, অন্যদিকে ক্যানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী জুস্ত্যাঁ ত্রুদো নির্বাচনে জয়লাভের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঘোষণা করেছেন যে, তিনি আইএস-এর উপর বিমান হানা সংক্রান্ত মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোট থেকে ক্যানাডার ছ'টি জঙ্গিজেটকে সরিয়ে নেবেন৷ তিনি নাকি ইতিমধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা-কে এ-কথা জানিয়েছেন৷

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া সিরিয়ার আকাশে তাদের নিজের নিজের জঙ্গিজেটের মধ্যে ধাক্কা লাগার সম্ভাবনা কমানোর জন্য একটি চুক্তিস্বাক্ষর করেছে৷ এই চুক্তি বিমান ও ড্রোন, উভয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য; সেই সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার বেতারতরঙ্গও ভাগ করে নেওয়া হয়েছে৷

জার্মানি সিরিয়া সংঘাত সমাধানের জন্য দুই আঞ্চলিক শক্তি, ইরান ও সৌদি আরবকে আলোচনার টেবিলে বসাতে চায়৷ তবে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাংক-ভাল্টার স্টাইনমায়ার উভয় দেশে গিয়ে বিশেষ উৎসাহ পাননি৷

সংকলন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ