মাথায় রক্তের চাপ বেঁধে রক্তক্ষরণ ঘটলে রোগীর প্রাণসংশয় দেখা দেয়, তাই রোগী ও ডাক্তাররা অপারেশনের ঝুঁকি নেন: ব্রেন অপারেশন, ক্যাথিটার দিয়ে, কিংবা সরাসরি মাথায়৷ ঝুঁকি তো বটেই, আবার নিরাময় হবার পথও বটে৷
বিজ্ঞাপন
চল্লিশ বছর বয়সের আনকে কাম্প শোনালেন সে কাহিনি: ‘‘গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে রোজ আমার শরীর খারাপ হতো৷ তখন আমার একটা ভাইরাল ইনফেকশন নির্ণয় করা হয়, যা ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে সেরে যাওয়া কথা৷ সেরেও গেল – কিন্তু শরীর খারাপের ভাবটা গেল না, কাজেই আরো পরীক্ষা চলল৷ এমআরআই থেকে মাথায় একটা অ্যানিউরিজম ধরা পড়ল৷ আপাতত তারই চিকিৎসা চলেছে৷’’
মস্তিষ্কের অ্যানিউরিজম মানে মগজের কোনো ধমনিতে রক্ত চাপ বেঁধে একটি জায়গা ফুলে ওঠা৷ এ ধরনের অ্যানিউরিজম প্রায়শ মাত্র কয়েক মিলিমিটার পুরু হয় ও তার কোনো উপসর্গ থাকে না৷ অ্যানিউরিজম যতক্ষণ পর্যন্ত ফেটে না যাচ্ছে, ততক্ষণ আশঙ্কার কিছু নেই৷ কিন্তু ফেটে গেলে ভয়ংকর: অর্ধেক রোগী সঙ্গে সঙ্গে কিংবা কিছুক্ষণের মধ্যে মারা যান৷
ড্যুসেলডর্ফ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসার্জন প্রো. ড. ডানিয়েল হেংকি বললেন, ‘‘এ ধরনের একটি অ্যানিউরিজম ফাটবে কি ফাটবে না, তা বলার জন্য আমাদের হাতে বিশেষ পন্থা নেই৷ অ্যানিউরিজমের সাইজ, কী ধরনের অ্যানিউরিজম আর ঠিক কোথায়, এ সবের ওপর নির্ভর করবে – সেই সঙ্গে থাকবে রোগীর ব্যক্তিগত অবস্থা৷ চিকিৎসা ও চিকিৎসাজনিত জটিলতার যে ঝুঁকি, তার সঙ্গে রোগীর অবস্থাকে মিলিয়ে একটা বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্তে আসতে হবে৷’’
বয়ঃসন্ধিকালে মস্তিষ্কে কী ঘটে জেনে নিন
বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে-মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তন যেমন হয়, তেমনি মস্তিষ্কেও চলে ভাঙা-গড়ার কাজ৷ আর সেদিকেই মা-বাবা, শিক্ষক এবং বড়দের বিশেষভাবে নজর রাখা উচিত বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷
ছবি: picture-alliance/OKAPIA
মাথায় যা ঘটে
কিশোর-কিশোরীরা কথায় কথায় মেজাজ দেখাচ্ছে, অথবা কেউ ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে রাখছে৷ কেউ চুলে রং করছে বা অসম্ভব জোরে গান শুনছে৷ তার ওপর পড়াশোনায় মনোযোগ একেবারেই নেই! মাথায় যেন তাদের একটাই প্রশ্ন – ‘‘আমার বয়সি, আমার বন্ধুরা কী করছে?’’ এই অনুভূতিকে আয়ত্বে আনা টিন-এজারদের নিজেদের জন্যও কিন্তু খুব কঠিন৷ জানান জার্মনির শিশু-কিশোর বিশেষজ্ঞ ও মনশ্চিকিৎসক রমুয়াল্ড ব্রুনার৷
ভিন্ন আচরণ
টিন-এজাররা গাড়ি চালানোর সময় বড় কেউ পাশে থাকলে স্বাভাবিকভাবে, অর্থাৎ ‘নরমাল’ গতিতেই গাড়ি চালায়৷ তবে সমবয়সিদের সঙ্গে নিয়ে ড্রাইভ করার সময় ওদের আচরণ একেবারে পাল্টে যায় বা ঝুঁকিপূর্ণ কিছু করার আগ্রহ বেড়ে যায়৷ দীর্ঘ দিন ধরে করা এক গবেষণায় জানা গেছে এই তথ্য৷
ছবি: picture-alliance/dpa/C. Ehlers
অপরাধমূলক কাজ
বয়ঃসন্ধিকালে কেউ ধূমপানে আগ্রহী হয়, কেউ আবার মাদকের মতো নেশার দিকে ঝুঁকে পড়ে৷ শুধু তাই নয়, কেউ কেউ জড়িয়ে যায় অপরাধমূলক কোনো কাজের সঙ্গে৷ তাই সন্তানের আচরণ অস্বাভবিক মনে হলে ‘বয়সের দোষ’ না ভেবে বিষয়টিকে খুবই গুরুত্বসহকারে দেখা উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা৷
ছবি: Fotolia/runzelkorn
ঝুঁকিপূর্ণ কাজেই বেশি আগ্রহী
বয়ঃসন্ধিকালে মস্তিষ্ক গঠনে ওলট-পালটের কারণে কিশোর-কিশোরীরা নানা ঝুঁকিপূর্ণ কাজের দিকে এগিয়ে যায়৷ আসলে ভবিষ্যতের চিন্তা না করে দ্রুত ফলাফল দেখতে চায়৷ যতদিন ওদের মস্তিকের গঠন পুরোপুরি না হয়, ততদিন পর্যন্ত এদের কাছে বাস্তবতার চেয়ে আবেগই হয়ে ওঠে বড়৷ কারো কারো ক্ষেত্রে তো মস্তিষ্কের গঠন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মতো হতে ২৪ বছর লেগে যায়৷ জানান স্নায়ুমনোবিজ্ঞানী ক্যার্স্টিন কনরাড৷
ছবি: picture-alliance/dpa
পুনর্গঠন প্রকল্প
টিন-এজ বা কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্কের ভেতরে চলে পুনর্গঠন প্রকল্প৷ ফলে মা-বাবার বিচ্ছেদ বা পারিবারিক কোনো সমস্যা, শিক্ষক বা অন্যদের অবহেলা, ইন্টারনেটের খারাপ প্রভাব ইত্যাদির কারণে তারা অপরাধমূলক নানা কাজে জড়িয়ে যেতে পারে৷ এ কথা জানান জার্মনির শিশু-কিশোর বিশেষজ্ঞ ও মনশ্চিকিৎসক রমুয়াল্ড ব্রুনার৷
ছবি: Imago/Westend61
আধুনিক যুগের মা-বাবা
আজকের যুগে চাকরিজীবী মা-বাবা তাঁদের আর্থিক স্বচ্ছলতার কারণে সন্তানের অনেক সাধই মেটাতে সক্ষম হন৷ অন্যদিকে ব্যস্ততার কারণে আদরের সন্তানটিকে সময় দিতে পারেন না তাঁরা৷ অথচ বয়ঃসন্ধিকালেই কিন্তু বাবা-মাকে সন্তানের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন৷
ছবি: picture alliance/Arco Images/Rudolf
সন্তানের বন্ধু-বান্ধবের খোঁজ রাখুন
আপনার সন্তান কাদের সাথে মিশছে, কোথায় যাচ্ছে, কতক্ষণ থাকছে, সেখানে সে ঠিক কী করছে – এ সব জানা খুবই জরুরি৷ জার্মান একটি প্রবাদ অনুযায়ী, ‘ফ্যারট্রাওয়েন ইস্ত গুট, কনট্রোলে ইস্ত বেসার’৷ অর্থাৎ বিশ্বাস করা ভালো, তবে নিয়ন্ত্রণ করা উত্তম৷ হ্যাঁ, বাবা-মাকে এই পরামর্শই দিয়েছেন ড. ক্যার্স্টিন কনরাড৷ কারণ সন্তানের দিকে সময়মতো নজর না রাখলে গুলশানের জঙ্গি হামলার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাওয়াটা মোটেই অস্বাভবিক কিছু নয়৷
ছবি: picture-alliance/dpa
7 ছবি1 | 7
অস্ত্রোপচার
মাথায় রক্তক্ষরণের বিপদ শুধুমাত্র অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব৷ একটি পন্থা হল পেশেন্টের কুঁচকি দিয়ে ক্যাথিটার ঢুকিয়ে মগজের সংশ্লিষ্ট ধমনি পর্যন্ত চলে যাওয়া৷
ওই ক্যাথিটার দিয়েই অ্যানিউরিজমে প্ল্যাটিনামের অতি সূক্ষ্ম প্যাঁচানো তার ঢোকানো হয়, যার ফলে ফোলা জায়গাটাতে আর কোনো রক্ত ঢুকতে পারে না৷ অ্যানিউরিজমটিকে মস্তিষ্কের রক্তচলাচল থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়, তার ভেতরের রক্তও আর জমাট থাকে না, বরং তরল হয়ে আসে৷
অন্য উপায়টি হল সরাসরি মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার৷ সেজন্য সবচেয়ে কাছ দিয়ে অ্যানিউরিজম অবধি পৌঁছানো দরকার৷ অতি সাবধানে কাজ করতে হয় – অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে অ্যানিউরিজমটায় টাইটানের তৈরি ক্লিপ লাগাতে হয়৷
চাপ বাঁধা জায়গাটার ঠিক তলায় ক্লিপ বসিয়ে ফোলা জায়গাটাতে আর যাতে রক্ত না ঢোকে, তার ব্যবস্থা করা হয় – কাজেই ফেটে যাওয়ার আর কোনো ভয় থাকে না৷ চিকিৎসকদের কাছে এ সবই নিত্যনৈমিত্তিক কাজ হলেও – ঝুঁকিটা কম নয়৷
প্রফেসর হেংকি বললেন, ‘‘মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার বা ক্যাথিটার ঢুকিয়ে অস্ত্রোপচার, দু'টোই ব্রেনের ওপর সরাসরি অপারেশন, যা থেকে জটিলতা ঘটার ঝুঁকি থেকে যায়৷ কাজেই আমাদের এমন একটা পদ্ধতি দরকার, যা আমাদের বলে দেবে, কোন অ্যানিউরিজমটা ফাটতে পারে আর কোন অ্যানিউরিজমটার ফাটার সম্ভাবনা কম৷’’
সব ঝুঁকি সত্ত্বেও আনকে কাম্প অপারেশনের পথটাই বেছে নেন৷ অপারেশনে কাজ হয়েছে৷ আনকে কাম্প আজ পুরোপুরি সুস্থ৷
সিলভিও ভেনৎসেল/এসি
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ১২ উপায়
আপনি কি কাজের চাপে প্রায়ই এটা-সেটা ভুলে যাচ্ছেন বা আপনার স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ছে? এর পরিণাম কিন্তু হতে পারে ভয়ংকর৷ তাই বিভিন্ন গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জেনে নিন সতর্কতা এবং স্মৃতিশক্তিকে মজবুত করার কিছু উপায়৷
ছবি: jorgophotography - Fotolia.com
পর্যাপ্ত ঘুম
রাতে ৬ ঘণ্টার কম ঘুম হলে তা বার্ধক্য প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে মস্তিষ্কে বাঁধার সৃষ্টি করে, জানান রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. মাইকেন নেডেরগার্ড৷ তিনি জানান, এর জন্য জরুরি হচ্ছে গভীর ঘুম৷ এটা না হলে মস্তিষ্ক প্রায় সাত বছর বেশি বুড়িয়ে যেতে পারে৷
ছবি: Colourbox
মস্তিষ্কের জন্য ঠান্ডা ঘরই ভালো
গরমের চেয়ে ঠান্ডায় স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ তিনগুণ বেশি থাকে৷ এ কথা জানান নিউ সাউথ ওয়েল্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ট্রেলিয়ান মনোবিজ্ঞানী প্রফেসার ইয়োসেফ ফোরগাস৷ এছাড়া ঠান্ডা ঘর মাথাকেও ঠান্ডা রাখে, তাই ঘরের তাপমাত্রা কখনো ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি রাখা ঠিক নয়, জানান তিনি৷
ছবি: picture-alliance/ dpa
গল্প শেষ থেকে শুরু করুন
একটি গল্প পড়ে পুরো গল্পটা মনে রাখুন৷ এবার শুরু থেকে না বলে শেষ বা পেছন থেকে গল্পটা মনে করতে থাকুন৷ এই পন্থা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সচল তো রাখবেই, করবে আরো শক্তিশালী৷
ছবি: picture-alliance/dpa/P. Endig
সঠিক জুতো পরে বেরিয়ে পড়ুন
নিয়মিত হাঁটাচলা বা জগিং শরীরকে ভালো রাখে – এ কথা কম-বেশি আমরা সকলেই জানি৷ সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী মার্ক ম্যাকডানিয়েল জানান, শুধু শরীর নয় হাঁটাচলা এবং জগিং ব্রেনকেও ফিট রাখে৷ তবে সবচেয়ে ভালো হয় সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন অন্তত ২০ মিনিট করে হাঁটলে বা জগিং করলে৷
ছবি: Fotolia/ruigsantos
বিপরীত হাত ব্যবহারের অভ্যাস
যাঁরা ডান হাতে সব কিছু করেন, তাঁরা বাঁ হাতে আর যাঁরা বাঁ হাতে সব কিছু করেন, তাঁরা ডান হাতে সপ্তাহে অন্তত একবার সব কাজ করার চেষ্টা করুন৷ অর্থাৎ উল্টো হাতে খাওয়া-দাওয়া, দাঁতব্রাশ করা বা অন্যান্য টুকটাক ঘরের কাজ করার অভ্যাস করতে পারেন৷ এতেও ব্রেন সচল থাকে৷
ছবি: Fotolia/Photo_Ma
বন্ধুত্ব লালন করুন
মানুষের সাথে কথাবার্তা বলা বা টেলিফোনে যোগাযোগ মস্তিষ্ককে তরুণ রাখে৷ এই তথ্যটি জানিয়েছেন এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোলজিস্ট ড. স্টুয়ার্ট রিচি৷ তিনি বলেন, দিনে মাত্র ১০ মিনিটের যোগাযোগই নাকি মানুষের স্মৃতিশক্তিকে বেশ জোড়ালোভাবে জাগিয়ে তুলতে সহায়তা করে৷
ছবি: Fotolia/szeyuen
প্রতিদিনের নিয়ম থেকে বেরিয়ে আসুন
ব্রেনকে সব সময় নতুন কিছু শিখতে হয়৷ তা না হলে মস্তিষ্ক নির্জীব হয়ে যায়৷ তাই প্রতিদিনের রুটিন ভেঙে অন্যকিছু করুন৷ মাঝে মাঝে অন্য রাস্তা দিয়ে কর্মস্থলে বা কলেজে যান৷ নতুন কোনো ভাষা বা যন্ত্র বাজানো শিখুন৷ এতে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি শতকরা ৭৫ ভাগ কমে যায়৷ নিউ ইয়র্কের আলবার্ট আইনস্টাইন মেডিকেল কলেজের করা এক সমীক্ষা থেকে জানা গেছে এ তথ্য৷
ছবি: Fotolia/Peter Atkins
পায়ের আঙুলের ম্যাসাজ
প্রতিদিন পাঁচ মিনিট করে পায়ের আঙুল ম্যাসাজ করুন৷ প্রথমে আঙুলের ওপর থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে টিপে টিপে নীচের দিকে যান৷ এই ম্যাসাজ মস্তিষ্কের কোষের সাথে যোগাযোগ স্থাপনে সহায়তা করে৷
ছবি: Elenathewise - Fotolia.com
শপিং লিস্ট
বাজারে বা দোকানে যাওয়ার আগে কী কী কিনবেন তার একটি লিস্ট তৈরি করে নিন এবং ইচ্ছে করেই সেটা বাড়িতে রেখে শপিংয়ে চলে যান৷ ফিরে এসে দেখুন ক’টা ভুলে গেছেন আর ক’টা মনে রাখতে পেরেছেন৷ এই নিয়ম যত বেশি করা হবে, ব্রেন তত দীর্ঘ সময় মস্তিষ্কে ‘সেভ’ করে রাখতে পারবে তথ্যগুলো৷
ছবি: imago/blickwinkel
দুই কাপ কফিই যথেষ্ট
দিনে দুই কাপ কফি পান করলে আলৎসহাইমার ঝুঁকি কমে শতকরা ২০ ভাগ৷ একটি সমীক্ষার ফলাফল থেকে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন ডিমেনশিয়ার পর্তুগিজ গবেষক ড. কাটারিনা সান্তোস৷ কারণ কফি পান তিরিশের বেশি বয়সিদের মস্তিষ্ককে ধীরে ধীরে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে অনেকটাই রোধ করে, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে৷
ছবি: Fotolia/Kim Schneider
রুটিন চেকআপ
হৃদপিণ্ডের নানারকম অসুখের ঝুঁকির কারণেও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যেতে পারে৷ তাই বছরে একবার রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টোরলের মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিত৷
ছবি: Fotolia/Andrei Tsalko
মস্তিষ্কের খাবার
আখরোটের ‘পলিফেনল’ ব্রেনের স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে দেয়৷ তাছাড়াও সামুদ্রিক মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, পালং শাক, ডার্ক চকলেট, গ্রিন টি, অলিভ অয়েল, শাক-সবজি ইত্যাদি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় খুবই জরুরি৷