1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জোরালো প্রতিযোগিতা

কর্নেলিয়া বরমান / এসবি১৬ আগস্ট ২০১৩

আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন আইএসএস আসলে এক অত্যাধুনিক গবেষণাগার৷ গত বছর তাতে শেষ মডিউল লাগানো হয়েছিল৷ ২০২০ সাল পর্যন্ত নভোচারীদের সেখানে গবেষণা করার কথা৷ কিন্তু তারপর কী হবে?

Computeranimation der Reise ins All: Frühestens 2017 wird die Boeing-Kapsel (links) zur Internationalen Raumstation fliegen (Bild: Boeing)
ছবি: Boeing

অ্যামেরিকানরা নতুন এক রকেট তৈরি করে মহাকাশের আরও গভীরে পাড়ি দিতে চায়৷ মহাকাশ দখলের প্রতিযোগিতায় তারা আবার সামনের সারিতে ফিরতে চায়৷ আগামী দশকেই বড় এক রকেটে করে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে৷ তারা কি সত্যি পরিকল্পনা অনুযায়ী অ্যাস্টারয়েড বা গ্রহাণুতে নামবে? নাকি আবার চাঁদে যাবার ইচ্ছা রয়েছে? সেখানে ঘাঁটি গড়ে তোলাই কি তাদের উদ্দেশ্য? মঙ্গলগ্রহ যাত্রার জন্য সেখানে প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা যেতে পারে৷

তবে এমন স্বপ্ন বাস্তবায়নের পরিস্থিতি এখনো আসে নি৷ এই মুহূর্তে আইএসএস-এ যাতায়াতের জন্য একমাত্র রাশিয়ার সোইয়ুজ ক্যাপসুলের উপরই নির্ভর করতে হয়৷ এককালের মহাকাশ পরাশক্তি অ্যামেরিকার এখন আর ট্যাক্সি ছাড়া গতি নেই, তাও অতীতের শত্রুর হাত ধরে৷ এক দশক আগেও যা অকল্পনীয় ছিল৷

ইউরোপীয়রা তাদের রকেটে করে আইএসএস-এ রসদ পাঠায়৷ মানুষ পাঠানো এখনো তাদের নাগালের বাইরে৷ কিন্তু সেই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত করতে কয়েক দশক ধরে ইউরোপে কাজ চলছে৷ অবশ্য এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি আয়ত্ত করার কাজ খুব ধীর গতিতে এগোচ্ছে৷ ফলে মহাকাশে নভোচারী পাঠাতে আরও সময় লাগবে৷

চীন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে৷ ২০১১ সালে তারা ছোট একটি স্পেস স্টেশন কক্ষপথে পাঠিয়েছে৷ সেটিকে দ্রুত আরও বড় করে তুলতে চায় চীন৷ চাঁদের দিকেও তাদের নজর রয়েছে৷ এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থেরও অভাব নেই৷ চাঁদের উপর কর্তৃত্বের প্রতিযোগিতায় চীন কি বাকিদের পেছনে ফেলে এগিয়ে যাবে?

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ