1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মানতের সুতো খুলতে আজমের শরিফ যাচ্ছেন বচ্চন

৪ জুলাই ২০১১

৪০ বছর আগে আজমের শরিফে গিয়ে মানত করে এসেছিলেন বলিউড সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন৷ এতদিন পর সেই সুতোর গিঁট খুলতে আবার দরগায় যাচ্ছেন তিনি৷

Amitabh Bachchan
এতদিনে ইচ্ছাপূরণ হলো বিগ বি’রছবি: picture alliance/Photoshot

রাজস্থানের আজমের শহরে খাজা মঈন উদ্দিন চিস্তির স্মৃতিধন্য দরগায় মুসলিম-হিন্দু-শিখ নির্বিশেষে ভিড় করেন ভক্তরা৷ মনোবাসনা পূরণ হবে – এই আশায় প্রার্থনা করেন দরগায়৷ ইচ্ছাপূরণ হলে আবার ফিরে যান সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাতে৷ মানত হিসেবে লাল রঙের সুতো বেঁধে দেন অনেকে৷ অনেকে আবার সেই লাল সুতো দিয়ে তাবিজ বাঁধেন৷

৪০ বছর আগে আজমেরের দরগায় গিয়ে এমনই এক সুতো বেঁধে এসেছিলেন সেদিনের উঠতি ‘অ্যাংরি ম্যান' অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন৷ আজ প্রায় ৬৮ বছর বয়সেও তিনি খ্যাতির শীর্ষে৷ যৌবন যেন আজও তাঁকে ছেড়ে যায় নি৷ ‘বুড্ঢা হোগা তেরা বাপ' ছবিতেও সেই মনোভাবই দেখিয়ে দিয়েছেন৷ ছবিটি বেশ সফলও হয়েছে৷ পুত্র অভিষেক প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা৷ একইরকম সফল পুত্রবধূ ঐশ্বর্য আজ সন্তানসম্ভবা৷ জীবনে এত প্রাপ্তির ফলে ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞ অমিতাভ৷ টুইটার বার্তায় লিখেছেন, ‘‘আজমেরের পথে৷ ৪০ বছর আগে শেষ গিয়েছিলাম৷ এর মধ্যে আমার জীবনে কত কিছু বদলে গেছে৷ কৃতজ্ঞতা ও প্রার্থনার সময় এসেছে৷ ৪০ বছর আগে যে মানত করেছিলাম, তা ফলে যাবার পর আমি সুতোর গিঁট খুলতে দরগায় যাচ্ছি৷''

ছেলে ও পুত্রবধূর সঙ্গে আমিতাভ বচ্চনছবি: UNI

কী মানত করেছিলেন অমিতাভ? পুত্রবধূ সন্তানসম্ভবা হলে বংশের বাতি জ্বলতে থাকবে – এমন কোনো প্রার্থনা তাঁর মনে ছিল কি? বচ্চন তাঁর ‘বর্ধিত টুইটার পরিবার'কে লিখেছেন, ‘‘দূর! ৪০ বছর আগে কেউ এতদূর ভাবতে পারে? আরে ওসব কিছু না৷ নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে ভাবুন৷ এটা আসলে একটি ব্যক্তিগত বিষয়৷''

প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ