1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিলারি ক্লিন্টনের ভারত সফর

২০ জুলাই ২০০৯

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. এম. কৃষ্ণার সংগে বৈঠকের শীর্ষ এজেন্ডা ছিল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, সন্ত্রাস, ভারত-পাকিস্তান সংলাপ, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ইত্যাদি৷

ছবি: AP

সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিং ও হিলারি ক্লিন্টনের মধ্যে বৈঠকে মত বিনিময় হয় সন্ত্রাস ও সন্ত্রাস দমনে পাকিস্তানের অবস্হান নিয়ে৷ অপরাহ্নে প্রতিনিধি স্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসঃএম কৃষ্ণা ও হিলারি ক্লিন্টনের মধ্যে বৈঠকে, দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত সম্পর্ককে নতুন স্তরে উন্নীত করার অঙ্গ হিসেবে এন্ড ইউসার মনিটরিং চুক্তি নিয়ে কথা হয়, যার অর্থ উন্নত প্রযুক্তির যেসব সাজসরন্জাম যে কাজের জন্য ভারতকে দেওয়া হবে, তা যেন অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা না হয় বা তৃতীয় কোনো পক্ষকে দেওয়া না হয়৷ এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে প্রতিরক্ষা ও পরমাণু বাণিজ্যে মার্কিন কোম্পানীগুলি উপকৃত হবে৷ জানা গেছে, এই চুক্তি নীতিগতভাবে গ্রহণযোগ্য হলেও চুক্তি সই নিয়ে সংশয় আছে৷ হালের জি-৮ দেশগুলির বৈঠকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি এনপিটি-তে সই না করলে, ভারতকে পরমাণু জ্বালানী পুনর্শোধনের অধিকার না দেওয়ার যে কথা ওঠেছিল সে দিকেও হিলারি ক্লিন্টনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়৷

বিরোধী দলের নেতা এল,কে আডবানী এবং কংগ্রস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও সাক্ষাত করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিন্টন৷ এর আগে বিভিন্ন ফোরামে এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমাবেশে হিলারি ক্লিন্টন ভারত-পাকিস্তান সংলাপের স্বপক্ষে সওয়াল করে বলেন যে,শীতল যুদ্ধের সময়েও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েট ইউনিয়ন নিয়মিত আলোচনা চালিয়ে গেছে৷ তবে সন্ত্রাস সম্পর্কে পাকিস্তানের দৃষ্টিভঙ্গীতে এসেছে অনেক পরিবর্তন৷ বিশ্বাস, মুম্বাই হামলার প্রকৃত অপরাধীরা শাস্তি পাবেই৷

প্রতিবেদক: অনিল চট্টোপাধ্যায়, নতুনদিল্লি

সম্পাদনা: আবদুস সাত্তার

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ