1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মেক্সিকোকে বিদায় দিল আর্জেন্টিনা

২৮ জুন ২০১০

মেক্সিকোকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শেষ আটে আর্জেন্টিনা৷ যদিও আর্জেন্টিনার প্রথম গোলটি নিয়ে চলছে ব্যাপক বিতর্ক৷ এমনকি এই নিয়ে বিরতিতে দেখা গেছে খেলোয়াড়দের হাতাহাতি৷

ছবি: AP

মেক্সিকোর দাবি, কার্লোজ টেভেজ বলে মাথা ঠোকার আগেই ছিলেন অফসাইডে৷ তারপরও এটি কিভাবে গোল হয়? টেলিভিশন ফুটেজও অবশ্য এই দাবির পক্ষেই সাক্ষ্য বহন করছে৷ সে যাই হোক, এমন দুয়েকটা ভুল না হলে কি খেলা জমে৷

আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় গোলটি নিয়ে কিন্তু কোন বিতর্ক নেই৷ বরং দোষটা মেক্সিকোর রক্ষণভাগের৷ সেদলের রিকার্ডো ওসোরিও অগোছালো পাস দিতে গিয়ে বল তুলে দেন গঞ্জালো হিগুয়াইন এর কাছে৷ ফলাফল যা হবার তাই, বাঁ পায়ের মাটি ঘেঁষা শটে বল গোলে জড়ান তিনি৷

টেভেজের শট ঠেকানোর চেষ্টাছবি: AP

প্রথমার্ধ ২-০তে শেষ হবার পর আবারো আঘাত হানেন টেভেজ৷ ৫১ মিনিটের মাথায় ডি-বক্সের বাইরে থেকেই গোলমুখে শট নেন তিনি৷ ডান পায়ের সেই শট প্রচন্ড ক্ষিপ্রতায় বাঁক খেয়ে ঢুকে যায় গোলে৷ যদিও মেক্সিকোর গোলরক্ষক পেরেজ সেটিকে রোখার আপ্রাণ চেষ্টা চালান৷ কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি৷

আর্জেন্টিনার তিন গোলের পরও অবশ্য খেলায় ফেরার চেষ্টা অব্যাহত রাখে মেক্সিকো৷ তাদের একাধিক গোলের চেষ্টা ব্যর্থ হয়৷ এরই মাঝে ৭১ মিনিটে মেক্সিকোর হাভিয়ের হার্নান্দেজ বাঁ পায়ের তীব্র শটে গোল করে বসেন৷ আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক রোমেরো সম্ভবত খানিকটা অন্যমনস্ক ছিলেন তখন৷ নয়তো সে বল ঠেকানোর চেষ্টা এত দেরিতে করলেন কেন তিনি!

এই রিপোর্টে মেসি বন্দনা করিনি বলে মন খারাপ করবেন না দয়া করে৷ আসলে, মেসি এখন গোল করার চেয়ে বল সাজাতেই ব্যস্ত বেশি৷ প্রথম গোলটির কথাই ধরুন, অফসাইড হোক বা না হোক, মেসির বাড়িয়ে দেয়া বলে মাথা ঠুকেই কিন্তু গোল করেন টেভেজ৷ আবার খেলার শেষ বেলায় তাঁর এক অসাধারণ শট ফিরিয়ে দেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক৷ তাই, আর্জেন্টিনার আসল তারকা এবারও মাঠ ছাড়েন খালি হাতে৷ সাকুল্যে এই বিশ্বকাপে তার গোলের সংখ্যা ০৷ অবিশ্বাস্য!

প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ