দেশ: আর্জেন্টিনা, ক্লাব: বার্সেলোনা, বছরে মোট আয়: ৬৫ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: পর্তুগাল, ক্লাব: রেয়াল মাদ্রিদ, বছরে মোট আয়: ৫৪ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: ব্রাজিল, ক্লাব: বার্সেলোনা, বছরে মোট আয়: ৩৬.৫ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: ব্রাজিল, ক্লাব: পিএসজি, বছরে মোট আয়: ২৭.৫ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: নেদারল্যান্ডস, ক্লাব: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, বছরে মোট আয়: ২৫.৬ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: ওয়েলস, ক্লাব: রেয়াল মাদ্রিদ, বছরে মোট আয়: ২৩.৮ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: ইংল্যান্ড, ক্লাব: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, বছরে মোট আয়: ২২.৫ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: সুইডেন, ক্লাব: পিএসজি, বছরে মোট আয়: ২১.৫ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: আর্জেন্টিনা, ক্লাব: ম্যানচেস্টার সিটি, বছরে মোট আয়: ২১.২ মিলিয়ন ইউরো

দেশ: পোল্যান্ড, ক্লাব: বায়ার্ন মিউনিখ, বছরে মোট আয়: ২০.২ মিলিয়ন ইউরো

গত মরসুমে (২০১৪-১৫) কোনো ট্রফি জিততে না পারলেও আয়ের কোনো কমতি ছিল না স্প্যানিশ এই ক্লাবটির৷ ফলে ডেলোয়েট-এর তালিকায় টানা ১১ বারের মতো শীর্ষ আছে রেয়াল৷ উল্লেখিত বছরে তাদের আয় ছিল ৫৭৭ মিলিয়ন ইউরো৷ ছবিতে রেয়ালের স্টেডিয়াম দেখতে পাচ্ছেন৷

আলোচিত মরসুমে মোট পাঁচটি শিরোপা জিতেছে মেসির দল৷ তার প্রভাব পড়েছে ক্লাবের আয়ে৷ ফলে আগের মরসুমে তালিকায় চারে থাকা বার্সেলোনার স্থান এবার দু’নম্বরে৷ আয় হয়েছে ৫৬০.৮ মিলিয়ন ইউরো৷ ২০২১ সালের মধ্যে বিশ্বের প্রথম ক্লাব হিসেবে এক মরসুমে এক বিলিয়ন ইউরো আয়ের রেকর্ড করার পরিকল্পনা রয়েছে ক্লাবটির৷

মাঠের পারফরম্যান্স বার্সেলোনার আয়ে ইতিবাচক প্রভাব ফেললেও সেটা নেতিবাচক হয়নি ইংলিশ ক্লাবটির জন্য৷ আগের মতো ফুটবল সাফল্য ততটা না পেলেও সফল আর্থিক ব্যবস্থাপনার জন্য আয়ের পরিমাণ ঠিকই ছিল৷ ফলে তালিকায় তাদের অবস্থান বায়ার্ন মিউনিখ, পিএসজির চেয়েও উপরে, তিন নম্বরে৷ একক্ষেত্রে অবশ্য তাদের অবনতি হয়েছে৷ আগে অবস্থান ছিল দুইয়ে, এখন নেমে গেছে তিনে৷ ২০১৪-১৫ মরসুমে রুনির ক্লাবের আয় ছিল ৫১৯.৫ মিলিয়ন ইউরো৷

ইউরোপের শীর্ষ পর্যায়ের শিরোপা জেতা এখনও সম্ভব না হলেও ধনী ক্লাবের তালিকায় ফ্রান্সের এই ক্লাবটির নাম রয়েছে৷ বলতে কি, আগেরবারের চেয়ে তাদের আয় ও অবস্থান দুটোরই উন্নতি হয়েছে৷ ৪৮০.৮ মিলিয়ন ইউরো নিয়ে তারা আছে চার নম্বরে৷

পেপ গুয়ার্দিওয়ালার নেতৃত্বে ২০১৪-১৫ মরসুমে শুধু ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা বাকি ছিল জার্মান এই শীর্ষ ক্লাবটির৷ তবুও আগেরবারের চেয়ে তাদের আয় কমে গেছে৷ ফলে ২০০৬-০৭ সালের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে চলে গেছে বায়ার্ন৷ ৪৭৪ মিলিয়ন ইউরো আয় নিয়ে তাদের অবস্থান পাঁচ নম্বরে৷

ডেলোয়েট-এর তালিকায় সেরা ২০ এর মধ্যে নয়টি ক্লাবই এই লিগে খেলে থাকে৷ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছাড়াও তালিকায় ম্যান সিটি (৬), আর্সেনাল (৭), চেলসি (৮), লিভারপুল (৯), টটেনমহ্যাম (১২), নিউক্যাসেল (১৭), এভারটন (১৮) ও ওয়েস্ট হ্যাম (২০) এর নাম রয়েছে৷

ইটালির সিরি এ-র চারটি এবং বুন্ডেসলিগা ও লা লিগার তিনটি করে দল আছে সেরা ২০-এ৷ ফ্রান্সের আছে শুধু পিএসজি৷ বুন্ডেসলিগার বায়ার্ন ছাড়া আছে ডর্টমুন্ড (১১) ও শালকে (১৩); সিরি এ-র আছে জুভেন্টাস (১০), এসি মিলান (১৪), রোমা (১৬) ও ইন্টার মিলান (১৯)৷ আর লা লিগার রেয়াল, বার্সা ছাড়া আছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ (১৫)৷