এসপিডি দলের চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী শেষমেষ আঙ্গেলা ম্যার্কেলের বিরুদ্ধে ‘নির্লিপ্ততা'-র অভিযোগ করেছেন৷ শুলৎস হার অবশ্যম্ভাবী বলে মেনে নিয়েছেন বলে ডয়চে ভেলের মার্সেল ফ্যুর্স্টেনাউ-এর ধারণা৷
বিজ্ঞাপন
এসপিডি দলের চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী শেষমেষ আঙ্গেলা ম্যার্কেলের বিরুদ্ধে ‘নির্লিপ্ততা'-র অভিযোগ করেছেন৷ শুলৎস হার অবশ্যম্ভাবী বলে মেনে নিয়েছেন বলে ডয়চে ভেলের মার্সেল ফ্যুর্স্টেনাউ-এর ধারণা৷
নির্বাচনের চার সপ্তাহ আগে পরিস্থিতি এই যে, সিডিইউ-সিএসইউ দল মিলে ৪০ শতাংশের কিছু কম ভোট পেতে চলেছে; অপরদিকে এসপিডি দলের বরাদ্দে ২০ শতাংশের কিছু বেশি ভোট পড়বে বলে জরিপে দেখা যাচ্ছে৷ আরো স্পষ্ট করে বলতে গেলে ৩৮ শতাংশ বনাম ২২ শতাংশ৷ এই পরিস্থিতিতে দুই তরফের দুই প্রার্থী জার্মানির প্রধান দু'টি সরকারি টেলিভিশন সংস্থা এআরডি ও জেডডিএফকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন৷
মাসের পর মাস পিছিয়ে থাকার পরেও এআরডি টেলিভিশনের ‘বার্লিনের রিপোর্ট' অনুষ্ঠানে শুলৎসকে লড়াকু দেখা যায়৷ আর তিনি করবেনই বা কী৷ সাক্ষাৎকারেও তাঁকে নতুন কিছু বলতে শোনা যায়নি৷ তুরস্কের প্রতি দৃঢ়তা প্রদর্শন; পেট্রোল ও ডিজেল গাড়ি চলাচল ও উৎপাদন চালিয়ে যাওয়ার আবেদন; উন্নততর শিক্ষাব্যবস্থা৷ সব বিষয়েই পরিচিত অবস্থান, যা বস্তুত সিডিইউ-সিএসইউ দলও সমর্থন করে থাকে৷
জার্মান নির্বাচনের প্রচারণা প্ল্যাকার্ড
আসল? বিদেশিবিদ্বেষী? সেকেলে? জার্মানির নির্বাচনের জন্য তৈরি পোস্টারে এ রকম আরো অনেক শব্দ দেখা যাচ্ছে৷ ভোটারদের দলে ভেড়াতে বড় দলগুলোর পোস্টারে কী দেখা যাচ্ছে দেখে নেই চলুন৷
ছবি: picture alliance/dpa/B.Pedersen
খ্রিষ্টীয় গণতন্ত্রী দল (সিডিইউ)
টানা তিনবার ক্ষমতায় থাকা জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল নির্বাচনি পোস্টারে এখন আর কোনো অপরিচিত মুখ নন৷ তাঁর দল সিডিইউ ২০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে গোটা জার্মানিতে ২২,০০ প্ল্যাকার্ড বসাচ্ছে৷ এতে জার্মান চ্যান্সেলরের ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডে জার্মান পতাকা ব্যবহারে করে দলটির দেশপ্রেম বোঝানো হয়েছে৷ আর স্লোগানে প্রাধান্য পেয়েছে নিরাপত্তা, পরিবার এবং কাজের মতো বিষয়৷
ছবি: picture alliance/dpa/B.Pedersen
সামাজিক গণতন্ত্রী (এসপিডি)
সামাজিক গণতন্ত্রীরা তাদের দীর্ঘদিনের লাল আর বর্গাকারের লোগোকে পোস্টারে প্রাধান্য দিয়েছে৷ তাদের পোস্টারে শিক্ষা, পরিবার, পেনশন, বিনিয়োগ এবং বেতন বৈষম্যের মতো বিষয়াদি গুরুত্ব পাচ্ছে৷ ২৪ মিলিয়ন ইউরোর নির্বাচনি প্রচারণার পর নির্বাচনের ঠিক আগে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে নাকি একটি বোমা ফাটাতে পারে এসপিডি, তবে সেসম্পর্ক কিছু এখনো জানা যায়নি৷
মুক্তগণতন্ত্রী দল (এফডিপি)
মুক্তগণতন্ত্রীদের নির্বাচনি প্রচারণায় খরচ হচ্ছে পাঁচ মিলিয়ন মার্কিন ডলার৷ সাদাকালো ফটোশুটের মাধ্যমে পোস্টারে আধুনিক মার্কেটিংয়ের ছাপ ফুটিয়ে তুলেছে সেদেল৷ তাদের পোস্টারে শোভা পাচ্ছেন একজন: ক্রিস্টিয়ান লিন্ডার৷ তবে পোস্টারে ছোট করে লেখা নানা কথা পড়তে ভোটারদের বেশ কষ্টই করতে হবে৷ ‘অস্থিরতাও একটা গুণ’, লেখা হয়েছে পোস্টারে৷
সবুজ দল
সবুজ দল তাদের দলীয় নীতিকেই নির্বাচনের পোস্টারে তুলে ধরছেন৷ সেদলের স্লোগানে জায়গা করে নিয়েছে পরিবেশ, ইন্টিগ্রেশন এবং শান্তির মতো বিষয়৷ তাদের স্লোগান হচ্ছে, ‘‘পরিবেশই সবকিছু নয়, তবে পরিবেশ ছাড়া সবকিছুই অর্থহীন৷’’
জার্মানির জন্য বিকল্প (এএফডি)
তবে আসন্ন নির্বাচনের সবচেয়ে বিতর্কিত প্ল্যাকার্ড তৈরি করেছে ডানপন্থি এএফডি পার্টি৷ আপাত দৃষ্টিতে এই পোস্টারটি দেখলে মনে হবে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী হাসছেন৷ কিন্তু স্লোগান কী বলছে জানেন? ‘‘নতুন জার্মান? তাদের আমরাই তৈরি করবো৷’’ দলটির আরেক পোস্টারে বিকিনি পরা তিন নারীকে দেখা গেছে৷ আর তাতে লেখা: ‘‘বোরকা? আমরা বিকিনি পছন্দ করি৷’’
বামদল
বামদলের পোস্টারে বিভিন্ন ফস্টের বর্ণিল উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে৷ ‘‘[বর্নিল] মানুষ৷ স্পষ্টভাবে ডানপস্থি ঘৃণার বিরোধী’’, বলছে তাদের স্লোগান৷ দলটির নির্বাচনি প্রচারণায় গুরুত্ব পাচ্ছে সাশ্রয়ী ভাড়া, আরো স্বচ্ছ পেনশনের নিশ্চয়তা এবং অস্ত্র রপ্তানি বন্ধের মতো বিষয়৷
6 ছবি1 | 6
নিরাপত্তা হলো সিডিইউ-সিএসইউ দলের পেটোয়া বিষয়
এসপিডি ও শুলৎস প্রাণপণে আক্রমণের কোনো পন্থা খুঁজছেন, কিন্তু ম্যার্কেল ও সিডিইউ-সিএসইউ যেন নিশ্ছিদ্র৷ অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে উভয়পক্ষই নিজেদের কড়া বলে জাহির করতে চান, যেটা সিডিইউ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টোমাস ডেমেজিয়েরের পক্ষে করা অনেক সোজা, কেননা, তিনি পুলিশমন্ত্রী৷ সবে গত বুধবার ডেমেজিয়ার বার্লিনের একটি রেল স্টেশনে হাজির হয়ে অপরাধীদের মুখ চিনতে সক্ষম ক্যামেরা সম্বলিত একটি ডিডিও নজরদারির প্রণালী জনসমক্ষে পেশ করেছেন৷ তার পরদিনই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী খুবই দৃষ্টিগোচরভাবে একটি উগ্র বামপন্থি ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করেন৷
অপরদিকে ম্যার্কেল সংসদের গ্রীষ্মকালীন বিরতি শুরু হবার আগেই সমকামী বিবাহ যাতে সংসদে অনুমোদিত হয়, তার ব্যবস্থা করে গিয়েছিলেন৷ ফলে আরো একটি গরম গরম বিষয় এসিপিডির হাতছাড়া হয়ে গিয়েছে৷
ম্যার্কেল আর যা-ই হন, ‘নির্লিপ্ত' নন
বারুদ ফুরিয়ে আসছে, কাজেই উপায় না দেখে শুলৎস এখন ম্যার্কেলের দিকে তাক করেছেন৷ ম্যার্কেল নাকি ‘নির্লিপ্ত' ও ‘নাক-উঁচু', বলে জনগণের ধারণা – তাঁর গ্রীষ্মকালীন সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন শুলৎস৷ সত্যি? তাহলে তো শুলৎসের ম্যার্কেলের চেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবার কথা৷ অথচ জার্মানিতে যদি সরাসরি ভোটের মাধ্যমে চ্যান্সেলর নির্বাচন করা হতো, সেক্ষেত্রেও শুলৎস ম্যার্কেলের ধারে-কাছে আসতে পারতেন না৷ জরিপে যেমনটাই দেখা যাচ্ছে৷
এক কথায়, শুলৎস জানেন যে, চ্যান্সেলর হওয়ার প্রতিযোগিতায় তাঁর হার অবধারিত, কাজেই তিনি ব্যক্তিগত আক্রমণের মাধ্যমে এখনও হাওয়া পালটানোর চেষ্টা করছেন, যা ব্যর্থ হতে বাধ্য, কেননা, জার্মানির অধিকাংশ মানুষ এ ধরনের ব্যক্তিগত আক্রমণ পছন্দ করেন না, যদি না তার পিছনে কোনো বাস্তব তথ্য বা সত্য থাকে৷
অপরদিকে ম্যার্কেল তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীর আক্রমণের জবাবে শুধুমাত্র বলেছেন, ‘‘আমি মানুষজনের সামনে নিজেকে পেশ করি বলে আমার ধারণা৷'' জেডডিএফ-এর ‘সরাসরি বার্লিন' অনুষ্ঠানে বর্তমান চ্যান্সেলরকে বিশেষ বিচলিত মনে হয়নি৷
জার্মানির জাতীয় নির্বাচন ২০১৭: কবে, কী হচ্ছে
তিনটি রাজ্যে নির্বাচনের পাশাপাশি জার্মানির জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০১৭ সালে৷ চলুন জেনে নেই জাতীয় নির্বাচনের টাইমলাইন৷
ছবি: picture-alliance/R. Goldmann
জার্মানির বড় নির্বাচনের বছর
জার্মানিতে চলতি বছর আয়োজন করা হচ্ছে একের পর এক নির্বাচন৷ একদিকে জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল চতুর্থবারের মতো চ্যান্সেলর পদে লড়ছেন, অন্যদিকে পপুলিস্ট পার্টি অল্টারনেটিভ ফর জার্মানি (এএফডি) অভিবাসীবিরোধী অবস্থানের কারণে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে৷ বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে এটা নিশ্চিত যে, ২০১৭ সালের শেষে জার্মানির রাজনৈতিক অবস্থা এখনকার মতো থাকবে না৷
ছবি: Getty Images
জুন ১৯: দলের মনোনয়ন জমা দেয়ার দিন ছিল
জার্মানির সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য আবেদনের শেষ দিন ছিল জুন ১৯৷ সেদিন সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে আগ্রহী দলগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনে অংশ নেয়ার আবেদন জানাতে হয়েছে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/A. Burgi
জুলাই ৭: কোন কোন দল লড়ছে?
সংসদ নির্বাচনে কোন কোন দল অংশ নিতে পারবে তা ঘোষণা করা হবে এই দিনে৷ যদি কোন দল নির্বাচনী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হয় তাহলে পরবর্তী চারদিনের মধ্যে জার্মানির সাংবিধানিক আদালতে নালিশ করতে পারবে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/U. Deck
জুলাই ১৭: কারা কারা থাকছেন?
চলতি বছরের ১৭ জুলাইয়ের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের কোন কোন প্রার্থী কোন কোন এলাকায় লড়বেন, তা চূড়ান্ত করতে হবে৷ জার্মানিতে একসঙ্গে দু’টি ভোট দেয়ার সুযোগ রয়েছে৷ প্রথমটি প্রার্থীকে, দ্বিতীয়টি দলকে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/O. Berg
জুলাই ২৭: ব্যালটে নাম উঠানোর লড়াই
যেসব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নিতে সাংবিধানিক আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে, তাদের বিষয়ে রায় ঘোষণা করা হবে এই দিনে৷ ২০১৩ সালে এই পন্থা চালু করা হয়েছিল৷ সেবছর এগারোটি দল আদালতের স্মরণাপন্ন হলেও কেউই মামলা জেতেনি৷
ছবি: picture-alliance/dpa/W. Steinberg
আগস্ট ১৩: আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারণা
জার্মানিতে নির্বাচন শুরুর ছয় সপ্তাহ আগ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলো আনুষ্ঠানিক প্রচারণার পোস্টার বা টেলিভিশন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারে না৷ চলতি বছরের জাতীয় নির্বাচনের জন্য আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর তারিখ ১৩ আগস্ট৷ এই দিন থেকে দলগুলো তাদের প্রচারণায় কোনো ঘাটতি রাখবে না৷
ছবি: picture-alliance/dpa/M. Balk
আগস্ট ২০: কে ভোট দিতে পারবেন?
নির্বাচনের মাসখানেক আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তালিকা চূড়ান্ত হবে৷ ভোটার লিস্ট ঘোষণা করবে নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ৷ জার্মানিতে ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সি যে কোনো জার্মান নাগরিক ভোট দিতে পারবেন৷ সে হিসেবে চলতি বছর ভোটারের সংখ্যা সাড়ে ৬১ মিলিয়ন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/K.-D. Gabbert
সেপ্টেম্বর ৩: তিন সপ্তাহ বাকি
এই সময়ের মধ্যে সকল ভোটার পোস্টে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনে ভোট দেয়ার সার্টিফিকেট পাবেন৷ যারা তখন অবধি ভোটার লিস্টে নিজেদের নাম পাননি, তারা রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাবেন৷ আর যারা পোস্টের মাধ্যমে ভোট দিতে চান, তারা ব্যালট পেপার চাইতে পারেন৷
ছবি: picture-alliance/R. Goldmann
সেপ্টেম্বর ২৪: নির্বাচনের দিন
অবশেষে সেই মহেন্দ্রক্ষণ৷ জার্মানির জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২৪ সেপ্টেম্বর৷ সেদিন সকাল আটটায় নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হবে, চলবে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত৷ ভোটগণনা সেদিনই শেষ হবে এবং নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ রাতে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করবে৷
ছবি: picture-alliance/dpa
সেপ্টেম্বর ২৫: বিজয়ী এবং বিজিত
সকল প্রতিনিধি এবং দলগত ভোট গণনা শেষে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা দেয়া হবে ২৫ সেপ্টেম্বর৷ যদি কোনো প্রার্থী তাঁর নির্বাচনী এলাকায় জিততে ব্যর্থ হন, তা সত্ত্বেও দলগত জয়ের কারণে তিনি সংসদে একটি আসন পেতে পারেন৷
ছবি: picture-alliance/dpa/M. Kappeler
অক্টোবর ২৪: নতুন সাংসদরা সংসদে
নির্বাচন শেষ হওয়ার এক মাসের মধ্যে নতুন সাংসদদের সংসদে মিলিত হওয়ার নিয়ম রয়েছে৷ এ বছর সেই দিনটি হচ্ছে অক্টোবর ২৪৷ সেদিন গোপন ব্যালটের মাধ্যমে জার্মানির পরবর্তী চ্যান্সেলর নির্বাচিত হবেন৷
ছবি: picture-alliance/dpa
নভেম্বর ২৪: সবকিছু কি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হয়েছে?
যদি কেউ জাতীয় নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চান, তাহলে তার হাতে সময় থাকে নির্বাচন পরবর্তী দুই মাস৷ ভোটাররাসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট যে কেউ নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে প্রশ্ন তোলার অধিকার রাখেন এই সময়ের মধ্যে৷
ছবি: picture-alliance/dpa/A. Dedert
12 ছবি1 | 12
টেলিভিশন বিতর্ক
আগামী তেসরা সেপ্টেম্বর দুই প্রতিযোগী একটি টেলিভিশন বিতর্কে মুখোমুখি হবেন৷ ম্যার্কেলের কাছে অথবা পক্ষে এই টেলিভিশন বিতর্কের মূল্য সামান্যই৷ কিন্তু শুলৎসকে দেখাতে হবে যে, তিনি অন্তত এই রণাঙ্গণে ম্যার্কেলের সমকক্ষ অথবা তার চেয়ে বেশি৷ দু'জনকে নিয়ে আলাদা করে যে রিহার্সাল হয়েছে, তাতে অবশ্য ম্যার্কেলই এগিয়ে ছিলেন বলে শোনা যাচ্ছে৷
মার্সেল ফ্যুর্স্টেনাউ/এসি
জার্মান নির্বাচন নিয়ে কিছু জানার থাকলে লিখুন আমাদের, নীচের ঘরে৷