1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ম্যার্কেলের জয়, অভিনন্দনের বন্যা

২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নির্বাচন শেষে শুরু হয়েছে অভিনন্দনবার্তার জোয়ার৷ চতুর্থবারের মতো চ্যান্সেলর হতে যাচ্ছেন আঙ্গেলা ম্যার্কেল৷ তাঁকে এবং তাঁর দল সিডিইউ-কে অভিনন্দন জানিয়েছেন অনেকে৷ অন্যদিকে ডানপন্থি দল এএফডি-র উত্থানে তাদের সমমনারাও খুশি৷

Frankreich Migrationsgipfel in Paris
ছবি: Reuters/C. Platiau

নির্বাচনের ফলাফল জেনেই ম্যার্কেলকে ফোন করেছিলেন এমানুয়েল মাক্রোঁ৷ রবিবার গভীর রাতে চতুর্থবার জার্মান চ্যান্সেলর হওয়ার জন্য ম্যার্কেলকে অভিনন্দন জানাতে গিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে দুই দেশ ‘‘ইউরোপ এবং আমাদের দেশের জন্য সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক  বজায় রাখার অঙ্গীকারকে আরো এগিয়ে নেবে৷''

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাখয় টেলিগ্রামে পাঠানো অভিনন্দন বার্তায় ম্যার্কেল ও তাঁর দল সিডিইউ নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ম্যার্কেলের পুনর্নির্বাচিত হওয়া ইউরোপের এক থাকার লক্ষ্য পূর্ণের জন্য সুখবর৷

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাঁর অভিনন্দনবার্তায় ম্যার্কেলকে দিয়েছেন ‘ইসরায়েলের সত্যিকারের বন্ধু'-র মর্যাদা৷

আঙ্গেলা ম্যার্কেলকে অভিনন্দন জানানোর পালা এখনো চলছে৷ ব্রাসেলস থেকেও এসেছে অভিনন্দনবার্তা৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিশনার পিয়ের মস্কোভিচি অবশ্য ম্যার্কেলকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি ডানপন্থি দল এএফডি-র উত্থানে কিঞ্চিত  উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন৷ তাঁর মতে, ‘‘এএফডি-র উত্থান (জার্মান) সমাজে যে এক ধরনের সংশয় রয়েছে, তাঁরই বহিপ্রকাশ৷'' অভিবাসনবিরোধী দলটির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেখেও তিনি অবশ্য শঙ্কিত নন৷ তিনি মনে করেন, ‘‘দ্বিতীয় বিশ্বযু্দ্ধ পরবর্তী জার্মান গণতন্ত্র অনেক শক্তিশালী'' আর সে কারণেই হিটলারের সময় ফিরে আসা সম্ভব নয়৷

কিন্তু এএফডি-র শুভানুধ্যায়ীরা বিষয়টিকে যেন সেভাবেই দেখছেন৷ তাই ইউরোপের অন্যান্য ডানপন্থি দল রীতিমতো উচ্ছ্বসিত৷ ফ্রান্সের ‘ন্যাশনাল ফ্রন্ট' দলের নেত্রী মারিন ল্য পেন টুইটারে এএফডি-কে অভিনন্দন জানাতে গিয়ে লিখেছেন, ‘‘ঐতিহাসিক জয়ের জন্য এএফডি-তে আমাদের মিত্রদের বলছি, সাবাশ! এই জয় ইউরোপের জনগণের মাঝে নতুন জাগরণের স্মারক৷''

নেদারল্যান্ডসের ডানপন্থি নেতা গেয়ার্ট ভিল্ডার্স টুইটারে লিখেছেন, ‘‘বার্তাটা খুব পরিষ্কার৷ আমরা মোটেই ইসলামি জাতি নই৷''

এদিকে গ্রিসের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ানিস ভারুফাকিস মনে করেন, জার্মান নির্বাচনের ফলাফলে গ্রিস সংকট মোকাবেলায় জার্মানির ভূমিকার প্রভাব রয়েছে৷ ২০১৫ সালে আঙ্গেলা ম্যার্কেল এবং সিগমার গাব্রিয়েলের ভূমিকার সমালোচনা করে তিনি জানতে চেয়েছেন, ‘‘তাঁরা কি নির্বাচনের ফলাফলে বিস্মিত?''

এসিবি/ডিজি (এপি, এএফপি, রয়টার্স)    

নাৎসিদের উত্থানে ফুঁসছে জার্মানি

00:38

This browser does not support the video element.

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ