1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

রবীন্দ্রনাথের আঁকা বলে চালানো জাল ছবি নিয়ে মামলা

১১ ডিসেম্বর ২০১১

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশতবর্ষে, রবীন্দ্রনাথের আঁকা বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল একটি-দু’টি নয়, ২০টি জাল ছবি৷ সেই জালিয়াতির মামলা শুরু হল কলকাতা হাইকোর্টে৷

Rabindranath Tagore.jpg Der indische Dichter, Philosoph und Maler Rabindranath Tagore in einer undatierten Aufnahme. 1913 erhielt der Inder Tagore - als erster Autor außerhalb Europas - den Nobelpreis für Literatur. Nun bietet die Sammlung «Das goldene Boot», herausgegeben vom Tagore-Kenner und Übersetzer Martin Kämpchen, deutschen Lesern die Gelegenheit, den bengalischen Dichterfürsten wieder- und auch neu zu entdecken. Neu deshalb, weil viele der Gedichte, Lieder, Erzählungen, Dramen und Essays frisch übersetzt wurden, und zwar ausschließlich aus dem Original. Außerdem enthält der Band Tagores Gespräche mit Einstein - und eine sehr lesenswerte biografische Skizze Kämpchens über Tagore (1861-1941). (zu Korr: "Schillernder Tropfen im Meer der Poesie: Tagore-Buch bietet Überblick" vom 07.11.2005) +++(c) dpa - Bildfunk+++
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরছবি: picture-alliance/dpa

নোবেল পুরস্কারজয়ী বাঙালি কবি, ভারত-বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের স্রষ্টা, বিশ্ববরেণ্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০ জন্মবার্ষিকীতে, লজ্জায় মাথা হেঁট হল বাঙালির৷ খোদ সরকারি চারু-কারু মহাবিদ্যালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত চিত্র প্রদর্শনীতে রবীন্দ্রনাথের ছবি বলে যে ২০টি ছবি ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে আনা হয়েছিল, তার সবকটিই জাল বলে বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে৷ আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার এই মতামত জানার পর ব্যাপক আলোড়ন এখন শিল্পী-বুদ্ধিজীবী এবং প্রশাসনিক স্তরেও, যেহেতু বিষয়টি এখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে৷ বস্তুত, বিশিষ্ট ভাস্কর তাপস সরকার জাল ছবির ওই প্রদর্শনীর বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করার পরই বিষয়টি সর্বসাধারণের নজরে আসে৷ এবং আদালতের নির্দেশেই ছবিগুলি যাচাই করার দায়িত্ব নেয় আর্কিওলজিকাল সার্ভে৷

ভাস্কর তাপস সরকার ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগকে জানিয়েছেন, কেন তিনি জাল ছবির বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হলেন৷ তাপসবাবু জানিয়েছেন, তিনি একা নন, আর্ট কলেজের অনেক অধ্যাপক এবং একাধিক বিশিষ্ট শিল্পী প্রদর্শনীর আগেই ছবিগুলি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন৷ কিন্তু তাদের মতামতকে গুরুত্ব না দিয়ে বরং কেন্দ্রীয় তথ্য-সংস্কৃতি মন্ত্রক এবং বাংলার শিল্প-সাহিত্যের কিছু বিশিষ্টজনের নাম প্রদর্শনীর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল, যাতে জালিয়াতিটি মান্যতা পেয়ে যায়৷

৯ ডিসেম্বর কলকাতা হাইকোর্টে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে আদালত আর্কিওলজিকাল সার্ভের রিপোর্টটি গ্রহণ করেছে৷ বাদীপক্ষের আইনজীবী আদালতকে বলেছেন, খাস সরকারি আর্ট কলেজে এই প্রদর্শনী কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়৷ জাল ছবির এক সংগঠিত দুষ্টচক্র সম্ভবত এর পেছনে রয়েছে, যার তদন্ত হওয়া দরকার৷ রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, যে বা যারা বিশ্বকবির সার্ধশতবর্ষে এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটাল, তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া দরকার৷ সে জন্য সরকারের তরফে যা করা দরকার, করা হবে৷

প্রতিবেদন: শীর্ষ বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ