1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মিয়ানমারে নির্বাচন

৬ নভেম্বর ২০১৫

মিয়ানমারে নির্বাচন৷ সেই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে সারা বিশ্ব৷ অং সান সু চি কি নির্বাচিত হবেন? সম্ভাবনা উজ্জ্বল৷ তবে মিয়ানমারের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, অর্থাৎ রোহিঙ্গাদের ভাগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা কি তাতে বাড়বে?

Myanmar Parlamentswahl
ছবি: Reuters/O. Harris

রবিবার মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচন৷ এ নির্বাচনকে মিয়ানমারে আবার গণতান্ত্রিক শাসনের দ্বারোন্মোচন হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা৷ নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী অং সান সু চির নির্বাচিত হতে পারেন বলেও ধারণা করা হচ্ছে৷ সংবাদ মাধ্যমেও আসছে এমন বিশ্লেষণাত্মক খবর৷

নির্বাচনের নানা খুঁটিনাটি দিক তুলে ধরে মিয়ানমারের বাইরের পাঠকদের কৌতূহলও মেটাচ্ছে সংবাদ মাধ্যম৷

তবে মিয়ানমারের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, বিশেষ করে মুসলিম রোহিঙ্গাদের মাঝে নির্বাচন নিয়ে আগ্রহের চেয়ে আতঙ্কই বেশি৷ নির্বাচনের পর ক্ষমতায় পরিবর্তন এলেও রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার, নির্যাতন কমবে এমন ভরসা তাঁরা পাচ্ছেন না৷

অবশ্য বিদেশি নাগরিককে বিয়ে করায় মিয়ানমারের সংবিধান অনুযায়ী অং সান সু চি প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না৷ সু চি অবশ্য নির্বাচনী প্রচারণায় বলছেন, প্রেসিডেন্ট হতে না পারলেও নির্বাচিত হলে তিনি তার চেয়ে বেশি কিছু হবেন৷

এদিকে ৮ নভেম্বরের আগেও মিয়ানমারে অনেক সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক ও মানবাধিকারকর্মী কারাগারে রয়েছেন বলে জানা গেছে৷ মানবাধিকার সংস্থাগুলো তাঁদের মুক্তি দাবি করছে৷

মানবাধিকার সংস্থাগুলোর সমালোচনা সত্ত্বেও মিয়ানমার সরকার অনড়৷ তাই দেশটিকে মত প্রকাশের জন্য নিরাপদ মনে করা এখন প্রায় অলীক কল্পনা৷ অনেকেই মনে করেন, মিয়ানমারে শুধু কারাগার বা কবরস্থানেই শুধু খোলামনে কথা বলা যায়৷

সংকলন: আশীষ চক্রবর্ত্তী

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ