করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে বাংলাদেশের লঞ্চগুলোতে ‘আইসোলেশন সেন্টার’ তৈরি করা হবে৷ এমন তথ্য জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী৷
সাম্প্রতিক ছবিছবি: DW/S. Hossain
বিজ্ঞাপন
শনিবার প্রতিমন্ত্রী লঞ্চ মালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন৷ সেখান থেকেই লঞ্চে আইসোলেশন সেন্টার খোলার এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে৷ এই বিষয়ে লঞ্চ মালিকরা সম্মত হয়েছেন বলেও জানান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী৷ বাংলাদেশে ডয়চে ভেলের কনটেন্ট পার্টনার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এই তথ্য জানিয়েছে৷
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘‘লঞ্চগুলোতে আইসোলেশন সেন্টার করা হলে উপকূলীয় অঞ্চলে যেখানে করোনা ভাইরাসের চিকিৎসা পৌঁছেনি, সেখানে কেউ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে এ ব্যবস্থা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে৷’’
সরকারি ঘোষণায় যোগাযোগ বন্ধ থাকায় এই মুহূর্তে দক্ষিণ বঙ্গের লঞ্চগুলো বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে৷ সেগুলোকে কিভাবে নিরাপদ জায়গায় আনা যায় সে বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করবেন বলেও জানান খালিদ মাহমুদ চৌধুরী৷ বলেন, ‘‘করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত সংকট থেকে উত্তরণ না হওয়া পর্যন্ত সরকার নৌযান শ্রমিকদের পাশে থেকে সহযোগিতা করবে৷’’
এফএস/এডিকে (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)
৩১ মার্চের ছবিঘর দেখুন...
করোনা-সংকটে বস্তির মানুষদের জীবন
করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচতে যেসব নিয়ম মানার কথা সেগুলো কি মানতে পারছেন ঢাকা বা ঢাকার বাইরের নিম্ন আয়ের মানুষ? রায়ের বাজারের এই বস্তির মানুষদের জীবনযাপন দেখলেই তা পরিষ্কার বোঝা যাবে...
ছবি: DW/S. Hossain
সরু গলি
সংক্রমণ এড়াতে যতটুকু দূরত্ব বজায় রাখা উচিত রাজধানীর রায়েরবাজার এলাকার বারইখালী বস্তির এই গলিতে সেই দূরত্ব বজায় রেখে হাঁটা খুব কঠিন৷
ছবি: DW/S. Hossain
একসঙ্গে রান্না
এক রান্নাঘরে অপরিচ্ছন্ন পরিবেশেই চলছে একাধিক পরিবারের রান্না। সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং বা সামাজিক দূরত্বের নিয়ম মানার সুযোগ কোথায়?
ছবি: DW/S. Hossain
একই ঘরে খাওয়া, ঘুমানো
বিছানার পাশেই মেঝেতে বসে চলছে খাওয়া-দাওয়া। এটাই তাদের ঘুমানো এবং খাওয়ার ঘর। একজন সংক্রমিত হলে বাকিদেরও বাঁচার উপায় নেই৷
ছবি: DW/S. Hossain
বাড়তি আয়ের চেষ্টা
করোনার কারণে লম্বা ছুটিতে সারা দেশেই এখন প্রায় লকডাউন পরিস্থিতি৷ নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এ এক মহাসঙ্কট৷ বেঁচে থাকার জন্য সামান্য আয়ও তাদের কাছে অনেক৷ একটু বাড়তি আয়ের জন্য সেলাই করছেন এক নারী৷
ছবি: DW/S. Hossain
ছোট্ট ঘরে গাদাগাদি
ছোট্ট একটা ঘরে পাঁচজনের গাদাগাদি। এরই মাঝে আয়নায় নিজেকে দেখে সেজে নিচ্ছে এক শিশু।
ছবি: DW/S. Hossain
একটু সর্তকতা
একসঙ্গে গাদাগাদি করে থাকলেও বস্তিতে কেউ কেউ মাস্কও ব্যবহার করে। তবে হাতে তৈরি এসব মাস্ক করোনাভাইরাস ঠেকাতে কতটা সক্ষম সেই প্রশ্ন উঠতেই পারে৷
ছবি: DW/S. Hossain
মোবাইলে বিনোদন
এক বিছানায় দুজন মোবাইল হাতে ব্যস্ত। একজন মাস্ক ব্যবহার করতে ভোলেননি!