1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শপিং সেন্টারে আসছে ভার্চুয়াল মিরর

হাফসা হোসাইন২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮

দোকানে গেলেন কাপড় কিনতে কিন্তু গায়ে লাগবে কিনা তার ট্রায়াল দিতে পোহাতে হয় কতো না ঝক্কি! কিন্তু যদি এমনটা হয় নতুন পোষাকটি না পরেই দেয়া যাবে ট্রায়াল৷ এমনটি হলে কেমন হয় ভাবুন তো?

প্যারিসে অ্যাডিডাসের শো-রুমে রয়েছে ভার্চুয়াল মিরর-এ ট্রায়ালের ব্যবস্থাছবি: Adidas

হ্যাঁ আর কদিন বাদে বাস্তবেই ঘটতে যাচ্ছে এমনটা৷ ভার্চুয়াল মিররেই ক্রেতা দেখতে পাবেন কোন পোষাকে তাকে কেমন মানায়৷

পোশাক পরে ট্রায়াল দেয়ার যুগ বুঝি ফুরিয়ে এলো ...ছবি: AP

সম্প্রতি জার্মানির বার্লিনে হয়ে গেলো ভার্চুয়াল মিররের ইলেক্ট্রোনিক শো৷ জার্মানির বিখ্যাত ফ্রাউএনহোফার ইনস্টিটিউট ফর টেলিকমিউনিকেশন্স-এর হাইনরিশ-হার্ত্‌স-ইনস্টিটিউট বা এইচএইচআই-এর বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করেছেন জাদুর এই আয়না৷ দোকানে গিয়ে একটি পোষাক বেছে নিয়ে ম্যাজিক ড্রেসিং রুমে গেলেই দেখা যাবে পোষাকটি পরলে কেমন দেখাবে৷ আর ওই একই ক্যাটাগরির বিভিন্ন নকশার পোষাকের ট্রায়াল হবে আপনা থেকেই৷

এমনকি যে ভঙ্গিতে বসে আছেন যেভাবে নাড়াচাড়া করছেন নতুন পোষাকে ঠিক সেরকমটাই ধরা পড়বে ভার্চুয়াল মিররে৷ ব্যক্তির ছায়া ও আলোর কারসাজিতেই হয় এই জাদু৷

এর আগে গত বছর শু ফিটিং মিরর বের করে এইচএইচআই৷ প্যারিসে অ্যাডিডাসের শো-রুমে রয়েছে এরকম ট্রায়ালের ব্যবস্থা৷

তবে শু ফিটিং মিররের চেয়ে এই ভার্চুয়াল মিরর তৈরির বিষয়টি বেশ জটিল৷ খোদ এইচএইচআই-ই জানিয়েছে এ কথা৷ কারণ অসংখ্য ডিজাইন আর অসংখ্য মাপ থাকে পোষাকের ক্ষেত্রে৷ এছাড়া পোষাকের স্থিতিস্থাপকতাও এই ভার্চুয়াল মিররের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ৷

তবে যাই হোক এই চ্যালেঞ্জকে জয় করেই এগিয়ে চলেছে এইচএইচআই৷ তাদের কথা, সবে তো জুতা আর পোষাকের ক্ষেত্রে আনা হয়েছে এই প্রযুক্তি৷ শিগগিরই চশমা আর জুয়েলারি বাজারেও তারা যোগ করতে চায় ম্যাজিক্যাল এই মিরর৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ