1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শরণার্থীদের বাড়িতে আশ্রয় দিলেন জার্মান সাংসদ

৫ আগস্ট ২০১৫

শরণার্থী সমস্যা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে ইউরোপ৷ তাঁদের আশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নে ইউরোপের সরকার ও সাধারণ মানুষের মনোভাবের নানা চিত্র উঠে আসছে৷ সোশ্যাল মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে উত্তাল৷

Frankreich Flüchtlinge am Eurotunnel bei Calais
ছবি: Getty Images/AFP/P. Huguen

ইংরাজি ভাষায় বলে ‘চ্যারিটি বিগিন্স অ্যাট হোম' – অর্থাৎ অন্যদের উপদেশ দেওয়ার আগে নিজের উচিত সক্রিয় হয়ে উঠে সাহায্য করা৷ সরকার ও প্রশাসন যখন শরণার্থী সংকট নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে, তখন ইউরোপে অনেক মানুষ নিজস্ব উদ্যোগেই বহিরাগতদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসছেন৷ জার্মানিতে অনেক স্বেচ্ছাসেবী প্রচারের পরোয়া না করে নীরবে এই কাজ করে চলেছেন৷ জার্মানির এক বিখ্যাত অভিনেতা এমন উদ্যোগ দেখিয়ে সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন৷ এ বিষয়ে লেখা প্রতিবেদন শেয়ার করছেন অনেকে৷

পিছিয়ে নেই রাজনীতিকরাও৷ জার্মানির এক সংসদ সদস্য নিজের বাড়িতে ইরিট্রিয়া থেকে আসা দুই শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়ে আলোড়ন তুলেছেন৷ অ্যান্ডি এলসেন মনে করেন, আরও মানুষ এভাবে এগিয়ে এলেই মঙ্গল৷

ফ্রান্স থেকে ব্রিটেনগামী শরণার্থীদের নিয়ে চ্যানেল টানেলে যে ‘নাটক' চলছে, তা নিয়ে পরিহাস করছেন অনেকে৷ জার্মানি ও সুইডেনের মতো দেশের পথে না গিয়ে শরণার্থীদের গ্রহণ করতে ব্রিটেনের সরকার যে অনীহা দেখাচ্ছে, তার প্রেক্ষাপটে ক্যামেরন সরকারের তীব্র সমালোচনা শোনা যাচ্ছে অনেক মহলে৷ জো গার্ডনার এই প্রসঙ্গে একটি ব্যঙ্গচিত্র শেয়ার করে মন্তব্য করেছেন, বিষয়টিকে আর ঠাট্টা-রসিকতা বলা যাচ্ছে না – এটাই বাস্তব৷

ওয়েন হাওয়ার্থ মনে করিয়ে দিয়েছেন, ব্রিটেন ইউরোপে আগত শরণার্থীদের মধ্যে মাত্র ০.২৫ শতাংশ মানুষকে আশ্রয় দিয়েছে৷

ইউরোপের অন্য অনেক দেশেও শরণার্থী সংকটের ভিন্ন মাত্রা দেখা যাচ্ছে৷ যেমন হাঙ্গেরির বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে এই সংকটের গুরুত্ব বর্ণনা করে লেখা একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন মেঘশ্যাম৷

অস্ট্রিয়ার সরকার ‘জায়গার অভাবে' শরণার্থীদের কারাগারে থাকার ব্যবস্থা করছে – এ বিষয়ে লেখা একটি প্রতিবেদন শেয়ার করেছেন মিশায়েলা ভ্রান৷

আর্থিক ও অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত দেশ গ্রিস কীভাবে শরণার্থীদের ঢল সামলাচ্ছে, সে বিষয়ে দু'টি প্রতিবেদন শেয়ার করছেন অনেকে৷

হ্যারি লেসলি স্মিথ মনে করেন, অস্ত্র নির্মাতাদের উপর ৫০ শতাংশ কর চাপিয়ে শরণার্থীদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা উচিত৷

সংকলন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ