1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শরণার্থী সমস্যার সমাধানে অর্থ সহায়তা?

আসট্রিড প্রাঙ্গা/জেডএইচ২০ জুন ২০১৫

শুধু দারিদ্র্য নয়, যুদ্ধ ও সন্ত্রাসের কারণেও মানুষ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় বা হচ্ছে৷ এ কারণে সহায়তা কখনও কূটনীতির বিকল্প হতে পারে না৷ রাজনীতিবিদদের এটা স্বীকার করতে হবে বলে মনে করেন ডিডাব্লিউর আসট্রিড প্রাঙ্গা৷

Flüchtlinge Grenzgebiet Türkei Syrien
ছবি: Getty Images/AFP/B. Kilic

একটা সময় ছিল যখন জার্মানির রাজনীতিবিদরা প্রতি রাতে টেলিভিশনে বলতেন, তাঁরা অর্থ দিয়ে শরণার্থীদের সহায়তা করতে চান৷ যেসব দেশের নাগরিক শরণার্থী হতে চায়, সেসব দেশে স্কুল ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা এবং বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করতে অর্থ সহায়তা দেয়ার কথা বলতেন তাঁরা৷ গত প্রায় ২০ বছর ধরে জার্মান রাজনীতিবিদদের এমন সব কথাই আমরা শুনে এসেছি৷ কিন্তু অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সবশেষ প্রতিবেদন বলছে, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো দিন দিন সহযোগিতার পরিমাণ বাড়ালেও বর্তমানে সারা বিশ্বের প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ ঘর ছাড়া – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সংখ্যাটা এখনই সবচেয়ে বেশি৷

আসট্রিড প্রাঙ্গা, ডয়চে ভেলে

এটা প্রমাণিত, যেসব সমস্যার কারণে মানুষ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় সেগুলো সমাধান করার মাধ্যমে শরণার্থী সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়৷ সিরিয়ায় বর্তমানে যে গৃহযুদ্ধ চলছে, কিংবা নব্বইয়ের দশকে বলকান অঞ্চলে যে যুদ্ধ হয়েছিল, অর্থ সহায়তার মাধ্যমে সেগুলো প্রতিহত করা সম্ভব ছিল না৷ ইতিহাস থেকেই এটা আমরা জানি যে, অর্থের মাধ্যমে হয়ত একটি শান্তি প্রক্রিয়াকে সহায়তা দেয়া সম্ভব, কিন্তু এর মাধ্যমে এমন কোনো রাজনৈতিক ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করা সম্ভব নয়, যেটা শান্তি প্রক্রিয়াকে পরিপূর্ণ রূপ দিতে পারে৷ এর জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা৷ চলমান শরণার্থী সংকট সমাধানে জার্মানি ও ইউরোপকে একটি শরণার্থী নীতি গ্রহণ করে সেই সদিচ্ছার প্রমাণ দিতে হবে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ