1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম

২৫ জুন ২০১২

প্রতি বছরের মতো এবছরও জার্মানির বন শহরে শুরু হল ডয়চে ভেলে আয়োজিত মেডিয়া কনফারেন্স ‘গ্লোবাল মেডিয়া ফোরাম’৷ এবারের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে আলোচনার বিষয় সংস্কৃতি, শিক্ষা এবং প্রচার মাধ্যম৷

ছবি: Deutsche Welle/K.Danetzki

সোমবার স্থানীয় সময় সকাল দশটায় শুরু হয় এবারের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম৷ পৃথিবীর প্রায় ১০০টি দেশ থেকে এবারের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে হাজির হয়েছেন প্রায় ১,৮০০ প্রতিনিধি৷ আয়োজন করা হয়েছে সব মিলেয়ে প্রায় ৫০টি ওয়ার্কশপ৷

অনুষ্ঠানের শুরুতে ডয়চে ভেলের ডেপুটি মহাপরিচালক ড. রাইনহার্ড হার্ডস্টাইন তাঁর উদ্বোধনী ভাষণে বলেন, ‘‘জাতিসংঘের মানবাধিকার দলিলপত্রের ২৬ ধারায় বলা হয়েছে, শিক্ষা হচ্ছে মানবাধিকারের একটি অংশ৷ আজকের এই গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম আয়োজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ ২০০০ সালে সেনেগালের রাজধানি ডাকারে ১৬৪টি দেশ অঙ্গীকার করেছে যে জাতিসংঘের মিলেনিয়াম উন্নয়নের ছয়টি লক্ষ্যমাত্রা পূরণে তারা এগিয়ে আসবে – এর মধ্যে শিক্ষা একটি৷ সম্প্রতি রিও সম্মেলনে আমরা জেনেছি ১৯৯০ সালে যত ছেলে-মেয়ে স্কুলে যেত, ২০০০ সালে ১৫ থেকে ২৪ বছরের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ৮৯ শতাংশ ছেলে-মেয়ে স্কুলে যাচ্ছে৷''

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরাছবি: Deutsche Welle/K.Danetzki

এরপর বক্তব্য রাখেন বন শহরের মেয়র ইয়ুর্গেন নিম্পশ৷ তিনি বলেন, ‘‘ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহাদয়গণ, বন শহরের মেয়র হিসেবে আমি আপনাদের ২০১২ সালের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে স্বাগত জানাচ্ছি৷ বন শহরের আরেক নাম হচ্ছে ‘ইউনাইটেট নেশন্স সিটি' বা জাতিসংঘের শহর৷ এবছর আমরা শিক্ষা সহ টেকশই উন্নয়নে প্রচার মাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করবো৷ আর তাই এবছরের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরাম অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ৷''

মঙ্গলবার সকালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডো ভেস্টারভেলে৷ তাঁর বক্তব্যের মূল বিষয় হচ্ছে ‘বিশ্বায়নে সবার ভূমিকা: সবার সঙ্গে যোগাযোগ এবং সম্পর্ক স্থাপন'৷

এবারের গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে বক্তব্য রাখবেন দেশি-বিদেশি অনেক প্রতিনিধি৷ তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউসুফ হাবিবি৷ বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির যুগে বিশ্বায়ন বন্ধু, নাকি শত্রু – এই বিষয়ে বক্তব্য রাখবেন তিনি৷

গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিভাগের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, বব্স'এর বাংলা ভাষার বিচারক ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, সীমানা বিহীন সাংবাদিকের পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্লগার আবু সুফিয়ান, একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, এটিএন নিউজের সাংবাদিক মুন্নি সাহা সহ আরো অনেকে৷

প্রতিবেদন: মারিনা জোয়ারদার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ