একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকরা৷ এদিকে প্রচারণার শেষ দিকে এসেছে চমক জাগানো খবর– ঢাকা-১৭ আসন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন এইচ এম এরশাদ৷
বিজ্ঞাপন
প্রচারণার শেষ দিনে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা করছেন সব দলের প্রার্থীরা৷ বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ বিভিন্ন দল ও জোটের প্রার্থীরা মাঠে নেমেছেন৷ লিফলেট বিতরণ, মাইকিং ও উঠান বৈঠকসহ নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রচারণা চালাচ্ছেন তাঁরা৷
ড. কামালের বিবৃতি
গণফোরামের সভাপতি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন কমিশনের আচরণ ‘নির্লজ্জ' ও পক্ষপাতমূলক৷ তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর কাছ থেকে কার্যকর ভূমিকা আশা করা দুরূহ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি৷ তিনি বলেন, এরপরও ৩০ ডিসেম্বর দেশের মানুষ যেন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, তা নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে৷ বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন ড. কামাল হোসেন৷
ঢাকা-১৭ আসন থেকে সরে দাঁড়ালেন এরশাদ
একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনাকে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন জাতীয় পার্টি নেতা এইচ এম এরশাদ৷ এরশাদ বলেছেন, মহাজোটের সিদ্ধান্তই মানবে জাতীয় পার্টি৷ এ সময় ঢাকা-১৭ আসনে ভোট করা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণাও দেন তিনি৷ এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চিত্রনায়ক ফারুক৷
স্টিকারযুক্ত মোটর সাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন সাংবাদিকরা
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র তিনদিন বাকি৷ ভোট দেওয়া গণতান্ত্রিক অধিকার৷ কিন্তু এই অধিকার প্রয়োগের সময় একজন ভোটারকে কী কী নিয়ম মানতে হবে সেই বিষয়ে ধারণা আছে কি? জেনে নিন আপনার করণীয়:
ছবি: bdnews24.com
ভোট স্লিপ আবশ্যক
ভোটকেন্দ্রে আপনার সঙ্গে ভোট স্লিপ অবশ্যই থাকতে হবে৷ ওয়ার্ড কাউন্সিল থেকে আপনার বাড়িতে সেই স্লিপ পৌঁছে গেছে ইতোমধ্যে৷ অনেক এলাকায় প্রার্থীরা স্ব-উদ্যোগে তা সরবরাহ করেছেন৷ যদি না পেয়ে থাকেন, তবে নিজ এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলে গিয়ে খোঁজ করুন৷ অথবা ইউনিয়ন পরিষদ ও চেয়ারম্যান কার্যালয়ে আছে আপনার ভোট স্লিপ৷ সংগ্রহ করে নিন৷
ছবি: bdnews24.com
জাতীয় পরিচয়পত্র লাগবে না
অনেক ভোটার মনে করেন, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া ভোট দেওয়া যাবে না৷ এটি একদমই ভুল ধারণা৷ তাই ভোটার আইডি বা স্মার্ট কার্ড হারিয়ে গেছে বলে ভোট দিতে যাবেন না, এমন ভাবনা থেকে বের হয়ে আসুন৷ তবে ইভিএম এ ভোট দিতে গেলে ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যাওয়া উত্তম নতুবা আঙুলের ছাপ দিয়ে আপনাকে পরিচয় নিশ্চিত করে ভোট দিতে হবে৷
ছবি: bdnews24
ভোট যখন যন্ত্রে
৯০০ কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হবে৷ ইভিএমে স্মার্ট কার্ড বা আঙ্গুলের ছাপ বা ভোটার নম্বর বা জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ব্যবহার করে একজন ভোটারকে সনাক্ত করা হবে৷ বামপাশে প্রার্থীদের প্রতীক ও ডানপাশে নাম থাকবে৷ ভোট দানের জন্য পছন্দের প্রতীকের বামপাশে কালো বোতামে চাপ দিতে হবে৷ এতে পছন্দের প্রতীকের পাশের সাংকেতিক বাতি জ্বলে উঠবে৷ এর পর ডানপাশের সবুজ বোতামে চাপ দিয়ে ভোট নিশ্চিত করতে হবে৷
ছবি: bdnews24.com
যা কিছু নিষিদ্ধ
ভোটকেন্দ্রে ভোট স্লিপ ছাড়আ আর কিছুই নেওয়া যাবে না৷ কোনো ধরনের দাহ্য পদার্থ, ম্যাচ, লাইটার, ধারালো বস্তু এমন সব কিছুই নিষিদ্ধ৷ ব্যাগ বহনেও নিষেধাজ্ঞা আছে৷ এমনকি মোবাইল ফোনও নিতে পারবেন না৷ ফোন যদি নিতেই হয়, তবে সেটি বন্ধ রাখতে হবে৷
ছবি: picture-alliance/dpa
সেলফি চেক-ইনে মানা!
যে-কোনো উৎসব আয়োজনে এখন সেলফি বা চেক-ইন না দিলে আনন্দটাই যেন মাটি৷ কিন্তু এই সেলফি বা চেক-ইনে রয়েছে কঠোর মানা৷ ভোটকেন্দ্রে ঢোকার পর আপনি আপনার মোবাইল চালু রাখতে পারবেন না৷ কেন্দ্রের ভেতরের কোনো ছবি বা ব্যলটের ছবি অথবা কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে চেক-ইন দেওয়া একদমই নিষেধ৷ ভোট কেন্দ্র থেকে বের হয়ে এসে নিশ্চিন্তে চেক-ইন দিতে ও সেলফি তুলতে পারবেন৷
ছবি: Getty Images/T. Ohsumi
পোশাকে নেই বাধা, তবে...
ভোট দিতে আপনি যে-কোনো পোশাক পরে যেতে পারেন৷ তবে যদি আপনি নেকাব পরে থাকেন, তবে পোলিং এজেন্টের অনুরোধে একবারের জন্য সেটি খুলে আপনার পরিচয় নিশ্চিত করতে হতে পারে৷
ছবি: DW
ব্যালট পেপার ভাঁজ করুন
ব্যালট পেপারে পছন্দের প্রার্থীর মার্কায় সিল দেওয়ার পর এমনভাবে ভাঁজ করে ব্যালট বাক্সে ফেলতে হবে যাতে সিলের কালি অন্য মার্কায় না ছড়ায়৷ নির্বাচন উপলক্ষে প্রায় প্রতিটি টিভি চ্যানেলে ব্যালট ভাঁজ পদ্ধতি দেখিয়ে পরমর্শমূলক বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে৷ সেটি দেখে নিন৷ ব্যালটের ভাঁজ ঠিক না হলে আপনার ভোট বাতিল হতে পারে৷
ছবি: DW
সঙ্গে থাকবে একজন
কোনো ভোটার বৃদ্ধ, অসুস্থ বা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হলে সঙ্গে একজন সহায়তাকারী নিয়ে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবেন৷ সেক্ষেত্রে সহায়তাকারীর সঙ্গে ভোটার আইডি থাকতে হবে৷
ছবি: DW/M. Mamun
টেন্ডার ভোট!
ভোট কেন্দ্রে গিয়ে যদি দেখেন আপনার ভোট আগেই দিয়ে দেওয়া হয়ে গেছে, তাহলে হতাশ না হয়ে ভোটার স্লিপ, জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা আঙুলের ছাপ দিয়ে নিজের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারলেই নিজের ভোটটা দিতে পারবেন৷ প্রিসাইডিং অফিসার তাঁর সই করা ব্যালটে আপনার সিল গ্রহণ করবেন এবং সেটি তাঁর কাছে রেখে দেবেন এবং গণনার সময় এটি যুক্ত করবেন৷ এই ভোটকে বলা হয় ‘টেন্ডার ভোট’৷
ছবি: Mustafiz Mamun
9 ছবি1 | 9
আটজন বিরোধীদলীয় কর্মী নিহত: বিএনপি
গত ৪ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর থেকে এখন পর্যন্ত বিরোধীদল বিএনপি'র ৯,২০০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে দলটির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে৷ এক সংবাদ সম্মেলনে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘‘একই সময়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ৮০৬টি গায়েবি মামলা দায়ের করা হয়েছে৷'' তাঁর দাবি, গত ২২ দিনে সারাদেশে ২,৭১৬ হামলার ঘটনায় বিএনপি এবং বিরোধীজোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ১২ হাজার ৫৮৮ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন৷ নির্বাচনি হামলায় অন্তত আটজন বিরোধীদলীয় কর্মী নিহত হয়েছেন বলেও দাবি করেন এই বিএনপি নেতা৷ আওয়ামী লীগের ৩ জন গ্রেপ্তার
ঢাকা-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের উপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের তিন নেতাকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ৷ এরা হলেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সবুজ মিয়া , শুভঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগ সদস্য মো. মামুন ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবলীগের সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শরিফুর রহমান ফালান৷
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে চলতি বছরের ৩০শে ডিসেম্বর৷ ১৯৯১ সাল থেকে বাংলাদেশের সংসদীয় নির্বাচনগুলোতে কতজন পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন বা থাকছেন জেনে নিন ছবিঘরে৷
ছবি: picture-alliance/A.A./N. Kumar
সবচেয়ে বেশি সংখ্যক, সবচেয়ে কম সংখ্যক
২০০৮ সালের নির্বাচনে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক উপস্থিত থাকলেও ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকের সংখ্যা ছিল হাতে গোনা৷
ছবি: Mustafiz Mamun
১৯৯১ সাল
বাংলাদেশের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯১ সালের ২৭শে ফেব্রুয়ারি৷ নির্বাচন কমিশনের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ঐ নির্বাচনে ৫৯ জন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন৷
ছবি: Samir Kumar Day
১৯৯৬ সাল, ফেব্রুয়ারি
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি৷ অধিকাংশ বিরোধী রাজনৈতিক দল নির্বাচনটি বর্জন করেছিল৷ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নির্বাচনে জয় লাভ করে এবং ৩০০টি আসনের মধ্যে ৩০০টি আসনই তারা পায়৷ নির্বাচন কমিশন সূত্রে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি পর্যটকদের উপস্থিতি সম্পর্কে কিছু উল্লেখ নেই৷
ছবি: DW/S. Kumar Day
১৯৯৬ সাল, জুন
একই বছর নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় জুনে৷ অর্থাৎ সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১২ জুন৷ এতে বিদেশি পর্যটক ছিলেন ২৬৫ জন৷
ছবি: Mustafiz Mamun
২০০১ সাল
অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০০১ সালের ১ অক্টোবর৷ ২০০১ সালে ২২৫ জন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন৷
ছবি: DW/M. Mamun
২০০৮ সাল
বাংলাদেশে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ সালে৷ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বাধীন সামরিক সরকারের অধীনে৷ ২০০৮ সালে ৫৯৩ জন বিদেশি পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন৷
ছবি: Reuters
২০১৪ সাল
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৪ বাংলাদেশে ৫ই জানুয়ারি৷ এতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলই নির্বাচন বর্জন করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ও সতন্ত্রসহ ১৭টি দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে৷ নির্বাচনের আগে সহিংসতার কারণ দেখিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নির্বাচনে কোনো পর্যবেক্ষক পাঠায়নি৷ ফলে ওই নির্বাচনে মাত্র চারজন বিদেশি পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন৷
ছবি: MUNIR UZ ZAMAN/AFP/Getty Images
২০১৮ সাল
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে চলতি বছরের ৩০শে ডিসেম্বর৷ নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩২ পর্যবেক্ষক আসবেন৷ তিনজন পর্যটক পাঠাচ্ছে ভারত৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত রেন্সজে তেরিংক জানিয়েছেন, যথেষ্ট সময় ও প্রস্তুতি না থাকায় তাদের প্রতিনিধিরা জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসবেন না৷
ছবি: DW/M. M. Rahman
8 ছবি1 | 8
যুক্তরাষ্ট্রের আশঙ্কা
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, ৩০ ডিসেম্বরে ভোটের দিন সহিংসতার আশঙ্কা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৷ এ জন্য ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশন (ইসি)-র প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশটি৷ বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার এ কথা জানান৷
জামায়াতের প্রার্থীরা থাকছেন
নিবন্ধন বাতিল হওয়া জামায়াতে ইসলামির নেতাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণকে বৈধতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট৷ তবে আদালত নির্বাচন কমিশনের ওই সিদ্ধান্ত স্থগিত না করায় কিংবা জামায়াতের ২৫ প্রার্থীকে ভোটের অযোগ্য ঘোষণা না করায় তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণে কোনো আইনি বাধা থাকছে না বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন৷
এপিবি/এসিবি (সূত্র: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার)