1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘সরকার ও সেনাবাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে': ইত্তেফাক

১৯ অক্টোবর ২০১০

খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়িকে কেন্দ্র করে বিতর্ক, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি সম্পর্কে সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মন্তব্য এবং পরিবহনের ক্ষেত্রে চাঁদাবাজির খতিয়ান বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রাধান্য পেয়েছে৷

ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে দুই দলের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ছেছবি: AP/DW

দৈনিক ইত্তেফাকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের শিরোনাম, ‘সরকার ও সেনাবাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে৷' প্রতিবেদনে আরও লেখা হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদীয় উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি নিয়ে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বক্তব্য দিয়ে সরকার ও সেনাবাহিনীকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর চেষ্টা করেছেন৷ এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তাঁকে গ্রেফতার করা যায়৷ সাজেদা চৌধুরী বলেন, আদালতের রায়ের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি ছাড়তেই হবে৷'

দৈনিক সমকাল, বিডিনিউজটোয়েন্টিফোর ডটকম সহ অনেক সংবাদপত্রে একটি খবর বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে৷ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দাবি করেছেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি বিএনপি ঘরানার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার ‘দালাল' ছিলেন৷ তিনি বলেছেন, এই আইনজীবী ওয়ান-ইলেভেনের পর একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার কথামতো কাজ করেছেন৷ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরও বললেন, ‘‘এই আইনজীবী (খন্দকার মাহবুব হোসেন) একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার দালাল হিসাবে কাজ করেছেন৷ ১/১১ এর পর ওই গোয়েন্দাসংস্থার কথামতো তিনি কাজ করেছেন৷ ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সুপ্রিম কোর্ট বারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসতে অনেক সহায়তা করেছেন৷ খন্দকার মাহবুব হোসেন প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হলে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসতো না৷''

দৈনিক সমকাল এক নিজস্ব প্রতিবেদনে দেশে পরিবহনের ক্ষেত্রে চাঁদাবাজির একটা খতিয়ান তুলে ধরেছে৷ প্রতিবেদনে দাবি করা হচ্ছে, ‘‘এ খাতে প্রতি মাসে চাঁদাবাজির পরিমাণ প্রায় ৫৩ কোটি টাকা৷ এক দশকে এটাই চাঁদাবাজির সর্বোচ্চ রেকর্ড৷ গত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ৩০ থেকে ৩২ কোটি টাকা চাঁদাবাজি হতো মাসে৷ বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তার পরিমাণ ১০ কোটি টাকার নিচে নেমে আসে৷ বর্তমান সরকারের প্রথম বছরে কিছু কম থাকলেও রেকর্ড ছাড়িয়ে যায় দ্বিতীয় বছরে৷ খোদ যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের নথিতেই চাঁদাবাজির এ হিসাবসহ কীভাবে কোথায় চাঁদাবাজি হচ্ছে তার তথ্য সংরক্ষণ করা হয়েছে৷''

প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ