1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সিরিয়ায় যুদ্ধাপরাধ

৫ জুন ২০১৩

২০১১ সালের মার্চে শুরু৷ তারপর কেটে গেছে ২৬ মাস৷ এই ক’মাসে সিরিয়া হারিয়েছে তার ৯৪ হাজার নাগরিককে৷ এরপরও সংকট নিরসনের কোনো লক্ষণ নেই৷ উল্টো প্রতিদিনই সেখানে যুদ্ধাপরাধের ঘটনা ঘটছে বলে দাবি জাতিসংঘের একটি তদন্ত কমিটির৷

A boy drinks water from a burst water pipe in Aleppo's Karm al-Jabal district, June 2, 2013. REUTERS/Muzaffar Salman (SYRIA - Tags: CIVIL UNREST TPX IMAGES OF THE DAY)
Syrien 02.06.2013 Aleppo Wasserversorgung - Junge trinkt aus Wasserleitungছবি: Reuters

সিরিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্তে গঠিত এই কমিটি মঙ্গলবার জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের কাছে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে৷ সেখানেই যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত এই মন্তব্য করা হয়েছে৷

এছাড়া সরকারি ও বিরোধী দুই পক্ষই রাসায়নিক অস্ত্রের ব্যবহার করেছে বলে তাদের কাছে ‘যৌক্তিক প্রমাণ' থাকার কথা জানিয়েছে তদন্ত কমিটি৷ তবে এর জন্য সরকারি বাহিনীই ‘বেশি দায়ী' বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে৷ ঠিক কী ধরণের রাসায়নিক উপাদান এবং কীভাবে সেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা অবশ্য নির্ধারণ করতে পারে নি তদন্ত কমিটি৷

এদিকে, কমিটির সদস্য ও যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ কার্লা ডে পন্টে বলেন, ‘‘শুধুমাত্র রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের বিষয়টিতে বেশি গুরুত্ব দিলে চলবে না, কেননা সিরিয়ায় ইতিমধ্যে প্রচুর লোক নিহত হয়েছে....সিরিয়ায় সহিংসতা, নিষ্ঠুরতা ও নির্যাতনের ধরণ দেখে আমি খুবই বিস্মিত৷''

বিরোধীরা যে শিশু-কিশোরদের সেনা হিসেবে ব্যবহার করছে সে বিষয়টিরও নিন্দা জানিয়েছেন কমিটির সদস্য ডে পন্টে৷ প্রতিবেদনে ৮৬ জন কিশোর-সেনা নিহত হওয়ার ব্যাপারেও তথ্য দেয়া হয়েছে৷

প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকার জাতিসংঘের তদন্ত কমিটির সদস্যদের সিরিয়ায় যাওয়ার অনুমতি না দেয়ায় স্কাইপ ও টেলিফোনের মাধ্যমে সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে৷ প্রায় ১৬শো ভুক্তভোগী, প্রত্যক্ষদর্শী, শরণার্থী ও নির্বাসিত ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে৷

জেডএইচ/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ