1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সিরিয়ায় গণআন্দোলন

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২

সিরিয়ায় সরকারের দমন পীড়ন সেখানে অব্যাহত রয়েছে৷ অন্যদিকে সিরিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি ক্রমশ জটিল হচ্ছে৷ এদিকে মিশর সিরিয়া থেকে তাদের রাষ্ট্রদূত ফিরিয়ে আনলো৷

Anti-government protesters attend the funerals of protesters killed during clashes with government troops in earlier protests against Syria's President Bashar al-Assad, in Damascus February 18, 2012. Thousands of demonstrators took to the streets of Damascus on Saturday for the funeral of three youths killed in one of the largest protests against President Bashar al-Assad since the start of an 11-month uprising, witnesses said. REUTERS/Handout (SYRIA - Tags: CIVIL UNREST) FOR EDITORIAL USE ONLY. NOT FOR SALE FOR MARKETING OR ADVERTISING CAMPAIGNS. THIS IMAGE HAS BEEN SUPPLIED BY A THIRD PARTY. IT IS DISTRIBUTED, EXACTLY AS RECEIVED BY REUTERS, AS A SERVICE TO CLIENTS Date sent:18/02/12 // eingestellt von se
Syrien - Protesteছবি: Reuters

রাজনৈতিক জটিলতা

সিরিয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের ভূমিকা এখনও স্পষ্ট নয়৷ যদিও এখন পর্যন্ত কোন দেশ সরাসরি সামরিক হস্তক্ষেপের উদ্যোগ নেয়নি এবং পশ্চিমা দেশগুলোও এখন পর্যন্ত তেমন কোন ইঙ্গিত দেয়নি৷ মাত্র দুইদিন আগেই সিরিয়ার আকাশে মার্কিন ড্রোনের টহলদানের খবর পাওয়া গেছে৷ তারপর ৪৮ ঘন্টা যেতে না যেতেই যুক্তরাষ্ট্রের পরম বৈরি দেশ ইরানের যুদ্ধ জাহাজ সিরিয়ার বন্দরে ভিড়েছে৷ ফলে পরিস্থিতি কোন দিকে গড়াবে সেটা বলা মুশকিল৷ এদিকে চীনের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে এখনও শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খোলা রয়েছে৷ রোববার চীনা সরকারি বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এই বিবৃতি প্রকাশ করে৷ তাতে পশ্চিমা দেশগুলোর সমালোচনা করে বলা হয়েছে, তাদের কাছে সিরিয়ার জনগণের মুক্তির বদলে ভূরাজনৈতিক উদ্দেশ্যই মুখ্য৷ এই প্রসঙ্গে ইরাক, আফগানিস্তান এবং সোমালিয়ার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে চীন৷ এদিকে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রী উইলিয়াম হেগ সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন যে সিরিয়া এখন ক্রমেই গৃহযুদ্ধের দিকে এগুচ্ছে৷

সিরিয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছে রাশিয়াছবি: dapd

মিশরের রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার

গত বেশ কিছুদিন ধরে মিশরের সামরিক প্রশাসনের ওপর একটা বড় চাপ ছিল এই নিয়ে৷ শুক্রবার হাজার হাজার মানুষ কায়রোয় অবস্থিত সিরীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ করেছে৷ সিরিয়া সরকার যেভাবে তাদের জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে তার বিরুদ্ধে মিশরীয় জনগণের ক্ষোভ ছিল স্পষ্ট৷ আরব জাহানে এখন যে পুনর্জাগরণ চলছে তার অন্যতম কারিগর কিন্তু এই মিশর৷ জনতার দাবির পাশাপাশি আরব লিগের একটা বড় চাপও ছিল মিশরের সামরিক প্রশাসনের ওপর৷

অর্থনীতিতে মন্দাবস্থা

এদিকে রোববার সিরীয় অর্থনীতির মন্দাবস্থার কথাও শোনা গেল সেদেশের এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে৷ সিরিয়ার শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী ফয়সাল আল কুদসি সেদেশের সাবেক প্রেসিডেন্টের ছেলে হিসেবেও বেশ পরিচিত৷ তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বিদেশি নিষেধাজ্ঞার কারণে দেশটির অর্থনীতি এখন মুখ থুবড়ে পড়ছে৷ তার দাবি, আসাদ সরকার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে৷ তিনি বলেন, বেশিরভাগ ব্যবসায়ীই এখন দেশ ছেড়ে চলে গেছে৷

প্রতিবেদন: রিয়াজুল ইসলাম

সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ