1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

প্রসঙ্গ: সীমান্ত হত্যা

১৯ অক্টোবর ২০১২

দু’দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিল ভারত৷ অথচ পরের দিনই বিএসএফ-এর গুলিতে মারা গেল একজন৷ ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর মনে করেন এখন নতুন কিছু করা উচিত৷

ছবি: AP

সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ-এর গুলিতে বাংলাদেশের নাগরিক মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেই চলেছে৷ এ নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের নানা পর্যায়ে আলোচনা হয়, হচ্ছে, কিন্তু অবস্থার উন্নতি হচ্ছে না৷ গত মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো দু'দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক৷ সেখানে ভারতের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেয়া হলো যে, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হবে৷ কিন্তু পরের দিনই বিএসএফ-এর গুলিতে মারা গেলেন এক বাংলাদেশি!

MMT BM/191012/Interview with Barrister Tania Ameer on BSF killing - MP3-Mono

This browser does not support the audio element.

যেভাবে সীমান্তে হত্যা বন্ধের চেষ্টা চলছে তাতে কি আদৌ কোনো কাজ হবে? ডয়চে ভেলেকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বললেন, এখন পুরো বিষয়টিকে নতুনভাবে দেখার সময় এসেছে৷ আলোচনার টেবিলে দু'দেশের সীমান্ত এলাকার মানুষের অভিজ্ঞতা, বাস্তবতা উঠে আসেনা – এটাকেই বড় সমস্যা মনে করেন বাংলাদেশের এই আইনজীবী৷ এ কারণে দু'দেশের আলোচনায় জনগণের মতামতের প্রতিফলন দেখা যাওয়াটা জরুরি মনে করছেন তানিয়া৷

সীমান্তে হত্যা রোধে দু'দেশের নাগরিক এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সচেতনতা বাড়ানো দরকার৷ ব্যারিস্টার তানিয়া সচেতনতা বাড়ানোর দুটো উপায়ও বলেছেন৷ জনগণের সচেতনতা বাড়াতে বলেছেন শান্তি মিছিল আয়োজনের কথা৷ দু'দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সচেতনতা বাড়াতে বিশেষ প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি৷

সাক্ষাৎকার: আশীষ চক্রবর্ত্তী

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ