1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

স্পেনে কাটালান নেতাদের মুক্তি রুখতে বিক্ষোভ

২৯ জানুয়ারি ২০২৪

স্পেনের সংসদে এমন এক বিল প্রস্তাব করা হয়েছে যা পাস হলে কাটালান আন্দোলনকারীদের মুক্তির পথ সুগম হবে৷ সানচেজ সরকারের এমন অবস্থানের বিরোধিতায় রাস্তায় নেমেছে হাজারো স্প্যানিশ জনতা৷

পার্তিদো পপুলার (পিপি)-এর নেতৃত্বে বিশাল প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত হতে দেখা যায় মাদ্রিদে
সরকারের সাথে সমঝোতায় যেতে রাজি কাটালানপন্থিরা, তাই সরকারও তাদের মুক্তির পক্ষে৷ কিন্তু বিরোধী দল পার্তিদো পপুলার (পিপি)-এর নেতৃত্বে বিশাল প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত হতে দেখা যায় মাদ্রিদেছবি: SUSANA VERA/REUTERS

২০১৭ সালে স্পেন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পথে নামে স্বাধীন কাটালুনিয়ার দাবি জানানো আন্দোলনকারীরা৷ সেই সময় বহু আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়৷ সেই কারাবন্দি কাটালানপন্থিদের মুক্তির পরিকল্পনা রয়েছে প্রস্তাবিত একটি বিলে৷ এই বিলের বিরোধিতায় রোববার স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদের পথে নামেন হাজার হাজার মানুষ৷

সরকারের সাথে সমঝোতায় যেতে রাজি কাটালানপন্থিরা, তাই সরকারও তাদের মুক্তির পক্ষে৷ কিন্তু বিরোধী দল পার্তিদো পপুলার (পিপি)-এর নেতৃত্বে বিশাল প্রতিবাদ-বিক্ষোভ সংগঠিত হতে দেখা যায় মাদ্রিদে৷

পিপি'র নেতা আলবের্তো নুনেজ ফেইজু ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজোয় ও মাদ্রিদ অঞ্চলের নেতা ইসাবেল দিয়াজ আয়ুসো এই প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন৷

মাদ্রিদের কেন্দ্রে প্লাজা দে এসপানায় জড়ো হন প্রায় ৪৫ হাজার মানুষ, জানাচ্ছে পুলিশ৷ অংশগ্রহণকারীদের হাতে স্প্যানিশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পতাকার পাশাপাশি দেখা যায় নানা ধরনের প্ল্যাকার্ড৷ কারো হাতের প্ল্যাকার্ডে লেখা ‘মুক্তি নাকচ' বা ‘বিশ্বাসঘাতক সানচেজ', যা ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের উদ্দেশ্যে বলা৷

নুনেজ ফেইজুর দাবি, দেশের বেশির ভাগ মানুষ এই মুক্তির বিরুদ্ধে৷ জড়ো হওয়া জনগণকে তিনি বলেন, ‘‘যেমন দেশের জন্য আমরা ভোট দিইনি, তেমন দেশ আমাদের ওপর কেউ চাপিয়ে দিতে পারবে না৷''

সমঝোতায় নির্ভরশীল সানচেজ সরকার

গত বছর জুলাই মাসে অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাচনে জিতে যায় সানচেজের দল৷ সরকার গঠনের পর নভেম্বর মাসে সংসদে আস্থা ভোটেও জেতে তারা৷

কিন্তু ২০১৭ সালে বিচ্ছিন্ন কাটালুনিয়ার দাবি যারা রেখেছিলেন, তাদের মুক্তির শর্তে কাটালান রাজনীতিকরা স্যানচেজ সরকারকে সমর্থন করেন৷

কাটালান রাজনীতিকদের মুক্তির প্রস্তাব সমর্থনে সংসদে একটি বিল প্রস্তাবিত হয়েছে৷ এই বিল পাস হলে ২০১৭ সালের আন্দোলনে যে সকল কর্মী যুক্ত ছিলেন বা যাদের বিরুদ্ধে সেই আন্দোলনে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না৷ যদিও পাস হওয়ার পর এই বিল আইন হতে সময় লাগবে কয়েক মাস৷

এসএস/এসিবি (ডিপিএ, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ