1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

স্পেসবট কাপ

মিরিয়াম ক্লাউসনার/এআই২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪

জার্মানির বন শহরের কাছে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পেসবট কাপ৷ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিল্পখাতের দশটি দল এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়৷ ভিনগ্রহের মাটিতে রোবট কতটা চলতে সক্ষম তাই পরীক্ষা করা হয় স্পেসবট কাপে৷

SpaceBot Cup 2013
ছবি: picture-alliance/dpa

ভারি বা হালকা, পাতলা বা মোটা কিংবা ছোট বা বড় – যাই হোক না কেন, এক জায়গায় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া রোবটগুলোর মিল ছিল৷ নির্মাতারা সবাই শিক্ষার্থী৷ আর রোবটগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন

প্রতিযোগিতায় আরো কয়েকটি রোবটের সঙ্গে ছিল বার্লিন রকেটস৷ সহপাঠীদের সঙ্গে নিয়ে এটি তৈরি করেছেন হামিদ৷ তিনি বলেন, ‘‘আমরা এমন একটা কিছু তৈরি করতে চেয়েছি, যেটি নিজেই চলতে সক্ষম৷''

রোবটের নাম ‘বেয়ার'ছবি: picture-alliance/dpa

রোবটটি সচল করতে হামিদ, ইরিনা এবং তাঁদের দল সাত মাস ধরে প্রোগ্রামিং করেছেন৷ ইরিনা বলেন, ‘‘রোবটকে কোনো কিছু শেখানো অনেকটা বাচ্চাদের হাঁটা শেখানোর মতো ব্যাপার৷ আর যখন সেটা কাজ করতে শুরু করে, তখন অসাধারণ অনুভূতি হয়৷''

রোবটের নাম ‘বেয়ার'৷ ওজন ২১০০ গ্রাম, উচ্চতা ৯০ সেন্টিমিটার৷ এটি নিজে থেকে চলতে সক্ষম৷ হামিদ এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘আমরা মানুষ এবং প্রাণীর চলাচল নিয়ে গবেষণা করেছি৷ আমরা দেখতে পেয়েছি, পায়ের পেশি শুধু একটি সংযোগের উপর নির্ভরশীল নয়৷ বরং অনেকগুলো সংযোগের উপর ভিত্তি করে কাজ করে মাংসপেশি৷''

বেয়ার চলার শক্তি পায় মূলত পায়ে থাকা মোটরগুলো থেকে৷ তবে প্রতিযোগিতায় সাফল্য দেখাতে পারেনি রোবটটি৷ তবে হামিদ বলেন, ‘‘আমরা আসলে আমাদের লক্ষ্য পূরণে সক্ষম হয়েছি৷ আমাদের ‘আইডিয়া' সবাইকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি৷ আমার মনে হয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া সব দলই সেই অর্থে জয়ী হয়েছে৷''

স্পেসবট কাপে কোনো রোবটই নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষম হয়নি – তাই এবার সকলেই বিজয়ী৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ