কিছু সমীক্ষা বলছে, টিভি বিতর্কে হ্যারিস জিতেছেন, কিন্তু ট্রাম্পের দাবি, তিনিই জয়ী, তাই আর কোনো বিতর্ক নয়।
বিজ্ঞাপন
আগামী নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। দুই দিন আগেই হ্যারিস ও ট্রাম্প এবিসি টিভি চ্যানেলের বিতর্কে যোগ দিয়েছিলেন। সেই বিতর্ক সরাসরি দেখেছেন ছয় কোটি ৭০ লাখ মানুষ। তারপর দুজনেই তাদের প্রচারে ফিরে গেছেন। বিশেষ করে যে সব রাজ্যে প্রবল লড়াই হতে পারে, সেখানে দুজনে প্রচারে জোর দিয়েছেন।
সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে তিনি বলেছেন, ''তৃতীয় কোনো বিতর্ক হবে না।'' ট্রাম্প প্রথমে বাইডেনের সঙ্গে টিভি বিতর্কে অংশ নেন। তখন বাইডেনই প্রেসিডেন্ট পদে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ছিলেন। সেই বিতর্কে বাইডেনের পারফরমেন্স শোচনীয় ছিল বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এবং যার জেরে তিনি লড়াই থেকে সরে দাঁড়ান। তারপর এখন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হয়েছেন কমলা হ্যারিস। তার সঙ্গে একবারই মুখোমুখি বিতর্কে নেমেছেন ট্রাম্প।
অবশ্য বেশ কিছু সমীক্ষার মত হলো, বিতর্কে হ্যারিসই জয়ী হয়েছেন। ট্রাম্প বলেছেন, ''ভাইস প্রেসিডেন্ট বরং তার কাজে মনোযোগ দিন।''
কমলা হ্যারিস: অনেক প্রথমের এক নারী
কমলা হ্যারিস অনেক দিক দিয়েই ‘অ্যামেরিকার ইতিহাসে প্রথম’ হিসাবে নাম লিখিয়েছেন। প্রথম নারী এবং প্রথম অশ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি হিসাবে ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়েছেন তিনি। প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট কি তিনি হতে পারবেন?
ছবি: Tony Avelar/AP/dpa/picture alliance
অভিবাসীদের পরিবার
কমলা দেবী হ্যারিস ১৯৬৪ সালের ২০ অক্টোবর ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ডোনাল্ড জে. হ্যারিস একজন বিখ্যাত মার্কিন-জ্যামাইকান বিজ্ঞানী। মা শ্যামলা গোপালন হ্যারিস একজন বিখ্যাত ভারতীয় বায়োমেডিক্যাল বিজ্ঞানী, যিনি স্তন ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা পরিচালনা করেছিলেন। এই ছবিটিতে ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলেতে মায়ের ল্যাবে কমলা হ্যারিসকে দেখা যাচ্ছে।
ছবি: picture-alliance/dpa/Kamala Harris Campaign
মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক
বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পর কমলা হ্যারিস (বামে) এবং তার ছোট বোন মায়া মায়ের সঙ্গেই থাকতেন।কমলার বয়স যখন ১২, তখন তার পরিবার ক্যানাডার মন্ট্রিলে চলে যায়। গোপালন হ্যারিস ২০০৯ সালে ক্যান্সারে মারা যান। ২০২০ সালে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন গ্রহণ করার সময় কমলা তার মায়ের সম্পর্কে বলেছিলেন, "তিনি ভারতীয় ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে এবং তা নিয়ে গর্বিত হওয়ার জন্য আমাদের উৎসাহিত করেছেন।"
ছবি: picture-alliance/dpa/Kamala Harris Campaign
নাগরিক অধিকার আন্দোলন
হ্যারিসের বাবা-মা দুজনেই নাগরিক অধিকার আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। আত্মজীবনীতে কমলা লিখেছেন, বাবা-মায়ের এই অবস্থান তার নিজের কর্মজীবনে বড় প্রভাব ফেলেছে। ১৯৮২ সালের নভেম্বরের এই ছবিতে ১৮ বছর বয়সি কমলাকে ওয়াশিংটনের হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটিতে বর্ণবাদ বিরোধী বিক্ষোভে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে।
ছবি: Courtesy of Kamala Harris/AFP
ক্যালিফোর্নিয়ায় আইন বিষয়ে পড়াশোনা
১৯৮৬ সালে হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করার পর সান ফ্রান্সিসকোতে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হেস্টিংস কলেজ অফ ল-তে পড়তে যান কমলা। ১৯৯০ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার আলামেডা কাউন্টিতে ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসাবে কর্মজীবন শুরু হয় কমলার।
ছবি: Avalon/Photoshot/picture alliance
সান ফ্রান্সিসকোর শীর্ষ প্রসিকিউটর
২০০৪ সালে কমলা সান ফ্রান্সিসকোর প্রথম নারী ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসাবে শপথ নেন। এই পদে থাকা প্রথম অকৃষ্ণাঙ্গ নারীও তিনি। তার শপথ গ্রহণের সময় তার মা (মধ্যে) তার হাতে ইউএস বিল অফ রাইটসের একটি অনুলিপি ধরে রাখেন। এই নথিটিতে সংবিধানের প্রথম ১০টি সংশোধনী রয়েছে এবং নথিটি ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও অধিকার এবং সরকারি ক্ষমতার সুস্পষ্ট সীমাবদ্ধতার নিশ্চয়তা দেয়।
ছবি: George Nikitin/AP Photo/picture alliance
জেলা অ্যাটর্নি থেকে অ্যাটর্নি জেনারেল
২০১১ সালের জানুয়ারিতে কমলা ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে আসীন হন। এই পদেও প্রথম নারী এবং প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি। মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করে নেয়া কর্মসূচিকে সমর্থন জানানোর কারণে তাকে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল।
ছবি: Rich Pedroncelli/AP Photo/picture alliance
রাজনীতিতে প্রবেশ
২০১৬ সালে ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট সিনেটের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নেন কমলা। নির্বাচনে তিনি জয়ীও হন। অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং তৎকালীন বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছ থেকে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে শপথ নেন। এই শপথ অনুষ্ঠানে তার স্বামী ডগলাস এমহফ তার পাশে বাইবেল হাতে দাঁড়িয়েছিলেন। ডগলাস এমহফ একজন বিনোদন খাতের আইনজীবী। তাদের বিয়ে হয়েছিল ২০১৪ সালে।
ছবি: Kevin Wolf/AP/dpa/picture alliance
বাইডেনের মুখোমুখি
২০১৯ সালের শুরুর দিকে কমলা ঘোষণা দেন, ডনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ২০২০ নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক দল থেকে প্রেসিডেন্ট মনোনয়ন চাইবেন তিনি। ভারমন্টের সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স (মধ্যে) এবং সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ছিল তার দলীয় মনোনয়নের লড়াই। তবে পরে নাম প্রত্যাহার করে বাইডেনকে সমর্থন জানান তিনি। আগস্টে বাইডেন নির্বাচনে তার ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসাবে কমলার নাম ঘোষণা করেন।
ছবি: SAUL LOEB/AFP/Getty Images
প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে বিজয়ী
২০২০ সালের নভেম্বরে কমলা এবং বাইডেন জুটি ডেমোক্র্যাটদের জন্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয় নিয়ে আসেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে কোভিড-১৯ এর সময় ডেলাওয়ার রাজ্যের উইলমিংটনে ঐতিহাসিক জয় উদযাপন করছেন কমলা এবং বাইডেন।
ছবি: Andrew Harnik/AP/dpa/picture alliance
রাজনীতিতে আরেকটি প্রথম
২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন কমলা হ্যারিস। এই পদে অধিষ্ঠিত প্রথম অশ্বেতাঙ্গ ব্যক্তিও তিনি। ৬ জানুয়ারি ট্রাম্পের সমর্থকদের ইউএস ক্যাপিটল বিল্ডিং আক্রমণের পর এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে আয়োজন করা হয়েছিল।
ছবি: Rachel Wisniewski/REUTERS
অভিবাসন মোকাবিলায় কাজ
বাইডেন কমলাকে প্রথম যে কাজগুলোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন তার মধ্যে একটি ছিল দক্ষিণ অ্যামেরিকা থেকে অভিবাসনের মূল কারণ অনুসন্ধান করা। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে ২০২১ সালের জুন মাসে গুয়াতেমালাসহ বিভিন্ন দেশ পরিদর্শন করেছিলেন তিনি। অনিয়মিত অভিবাসনের সমস্যাটি সমাধানে ব্যর্থ হওয়ায় বারবারই রিপাবলিকান পার্টি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে কমলাকে।
ছবি: Jacquelyn Martin/AP Photo/picture alliance
ইউক্রেন ও ন্যাটোর কট্টর সমর্থক
বাইডেনের মতোই কমলাও প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির একজন শক্তিশালী সমর্থক। রাশিয়ার পদক্ষেপকে "নিষ্ঠুর," "ভয়াবহ" এবং "ভয়ঙ্কর" হিসাবে বর্ণনা করে এসেছেন তিনি। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে কমলা ন্যাটো এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চলমান সমর্থনের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ট্রাম্পের সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থান তার।
ছবি: TOBIAS SCHWARZ/AFP/Getty Images
গর্ভপাতের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার
গর্ভপাতের ইস্যুতেও রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পের সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থানে কমলা হ্যারিস। ইউএস সুপ্রিম কোর্ট রো বনাম ওয়েড মামলার রায় বাতিল এবং ২০২২ সালের জুনে গর্ভপাতের সাংবিধানিক অধিকার বিলুপ্ত করার পর তিনি সন্তান জন্ম দেয়ার স্বাধীনতা নিয়ে প্রচারণা শুরু করেছিলেন। তরুণ ভোটারদের জন্য এই ইস্যুটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে অনেক রিপাবলিকান গর্ভপাতের অধিকার আরও সীমিত করতে চান।
ছবি: Justin Sullivan/Getty Images
২০২৪ নির্বাচনে কমলার সম্ভাবনা কতটুকু?
ডেমোক্র্যাটরা আগস্টে আনুষ্ঠানিকভাবে কমলাকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসাবে বেছে নিলে তার নিজের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বেছে নেয়া এবং প্রচারণা চালানোর জন্য মাত্র ১০০ দিন হাতে থাকবে। রবিবার থেকে তিনি এরই মধ্যে তিনি অনেক ডেমোক্র্যাটের অনুমোদন এবং লাখ লাখ ডলার অনুদান পেতে শুরু করেছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, অশ্বেতাঙ্গ ভোট আকৃষ্ট করলেও বর্ণবাদী এবং যৌনতাবাদী মনোভাব তার বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে।
ছবি: Kevin Dietsch/Getty Images
14 ছবি1 | 14
বিতর্কের পরেই ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পকে আরেকটি বিতর্কের জন্য চ্যালে়ঞ্জ জানান।
ট্রাম্প বলেছেন, ''লড়াইয়ে হেরে যাওয়ার পর প্রথম কথাটা পরাজিত মানুষ বলেন, আমি আবার লড়তে চাই।''
ট্রাম্প এখন অ্যারিজোনায় প্রচার করছেন। এই রাজ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। দুই প্রার্থীই এখান থেকে জয়ের আশা করছেন।
সেখানে একটি জনসভায় ট্রাম্প বলেছেন, যদি নভেম্বর মাসের নির্বাচনে তিনি জিততে পারেন, তাহলে কর ছাঁটাই করবেন। সেক্ষেত্রে ওভারটাইমের উপর কর তুলে নেয়া হবে।
এর আগে তিনি বলেছিলেন, টিপসের উপর কোনো কর বসানো হবে না। সেই প্রতিশ্রুতি এত জনপ্রিয় হয় যে, হ্যারিসও একই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
হ্যারিস কি বিতর্ক চান?
নর্থ ক্যারোলিনায় এক জনসভায় হ্যারিস বলেছেন, ''দুই রাত আগে আমি ও ট্রাম্প প্রথম বিতর্কে অংশ নিয়েছিলাম। আমি মনে করি, ভোটদাতাদের জন্য আরেকটি বিতর্কে আমরা দায়বদ্ধ।'' নর্থ ক্যারোলিনাও হচ্ছে সুইং স্টেট, যেখানে দুই প্রার্থীই জয়ের আশা করছেন।
ডনাল্ড ট্রাম্পের মাগশট নিয়ে বাণিজ্য
গ্রেপ্তার হওয়ার পর সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের মাগশট মূহর্তেই ছড়িয়ে পরে বিশ্বের বড় বড় গণমাধ্যমগুলোতে৷ আর এবার টিশার্ট থেকে শুরু করে, পানির মগ কিংবা পোস্টারে ছড়িয়ে পড়েছে ট্রাম্পের এই মাগশট৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
ট্রাম্পের মাগশট
২০২০ সালে নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগে আটলান্টায় গ্রেপ্তার হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট। কিছুক্ষণ পরই অবশ্য বন্ডের বিনিময়ে ছাড়া পান তিনি। জেলে পৌঁছানোর পর গ্রেপ্তারের সমস্ত নিয়ম পালন করা হয়। সেসময় ট্রাম্পের মাগ শট অর্থাৎ, মুখের এই ছবিটি তোলা হয়েছে।
ছবি: Fulton County Sheriff's Office/Getty Images/AFP
জেলে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট!
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জেলে আটক এই বিষয়টি নিয়ে সারাবিশ্বে তোলপাড় তৈরি হওয়াই স্বাভাবিক৷ আর হলোও তাই৷ বিশ্বের সব বাঘা বাঘা গণমাধ্যমে ফলাও করে ট্রাম্পের মাগশটের ছবি দিয়ে সংবাদ ছাপা হয়৷ সুযোগটি লুফে নেন ব্যবসায়ীরাও৷ তার মাগশটের ছবি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টোরে বিক্রি শুরু হয় টি-শার্ট, টুপি কিংবা পানির মগ৷
ছবি: Alex Brandon/ASSOCIATED PRESS/picture alliance
শুধু টি-শার্টেই নয় ট্রাম্পের এই মাগশট টুপিতে প্রিন্ট করা হচ্ছে৷ দোকানের কর্মী বেকা প্রিন্টিং সেকশনে একটি টুপিতে ডনাল্ড ট্রাম্পের ছবিটি প্রিন্ট করতে দেখা গেছে৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
কফির মগে ট্রাম্প
একই প্রিন্ট্রিংয়ের দোকানে একটি কফির মগে ছাপা হচ্ছে ডনাল্ড ট্রাম্পের ঐতিহাসিক এই মাগশট৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
ব্যস্ত কর্মীরা
ট্রাম্পের এই মাগশট-যুক্ত টি-শার্টের হয়তো চাহিদা বেশি হতে পারে এই ভেবে দোকানের কর্মীরাও হাত মিলিয়েছেন ট্রাম্পের ছবি প্রিন্ট করতে৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
মাগশটের রংবেরঙের টিশার্ট
সাদা, কালো, নীল বিভিন্ন রঙের টি-শার্টের ট্রাম্পের মাগশটের ছবি প্রিন্ট করতে দেখা গেছে৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
দোকানে সাজানো
টুপি এবং টি-শার্টে ট্রাম্পের মাগশট সম্বলিত ছবি এভাবেই থরে থরে দোকানে সাজানো হয়েছে৷
ছবি: MARIO ANZUONI/REUTERS
8 ছবি1 | 8
রয়টার্স/আইপিএসওএস সমীক্ষা অনুসারে ৫৩ শতাংশ মানুষ বলেছেন, তারা মনে করেন বিতর্কে হ্যারিস জিতেছেন, ২৪ শতাংশ মনে করেন ট্রাম্প জিতেছেন।