1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

১৫ বছর পর আবার নেদারল্যান্ডস'কে হারালো জার্মানি

১৬ নভেম্বর ২০১১

একের পর এক আন্তর্জাতিক ম্যাচে জয়ের আনন্দই আলাদা৷ কিন্তু মঙ্গলবার হামবুর্গ শহরে নেদারল্যান্ডস'কে ৩-০ গোলে হারিয়ে যে সুখ পেল জার্মানির জাতীয় ফুটবল দল, তার স্বাদই আলাদা৷

Miroslav Klose
দ্বিতীয় গোল করে আনন্দে আত্মহারা জার্মানির ক্লোজেছবি: dapd

ম্যাচের প্রথমার্ধে টোমাস ম্যুলার ও মিরোস্লাভ ক্লোজে এবং দ্বিতীয়ার্ধে মেসুত ও্যজিল – তিন নায়ক একটি করে গোল করলেন৷ আগামী বছর পোল্যান্ড ও ইউক্রেনে যে ইউরোপীয় ফুটবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে, সেখানে ফেভারিট হিসেবে জার্মানির ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠলো৷ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচে এমন সাফল্যের পর ফুটবলাররা খোশমেজাজে বড়দিনের ছুটি উপভোগ করতে পারবেন৷

গত ১৫ বছরে মোট ৫ বার মুখোমুখি হয়েছে জার্মানি ও নেদারল্যান্ডস৷ প্রতিবারই হার মানতে হয়েছে জার্মানিকে৷ সেই অভিশাপ এবার কেটে গেল৷ ফিফার ব়্যাংকিং তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে নেদারল্যান্ডস ও তৃতীয় স্থানে জার্মানি৷ ফলে মাঠে উপস্থিত প্রায় ৫১,৫০০ দর্শক চুটিয়ে ম্যাচ উপভোগ করলেন৷ তবে এদিন দুই দলেরই বেশ কয়েকজন তারকা খেলোয়াড় অনুপস্থিত ছিলেন৷ কয়েকজন আহত, বাকিরা বিশ্রাম নিচ্ছেন৷ ফলে মঙ্গলবারের ম্যাচের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দুই দলের ক্ষমতার প্রকৃত চিত্র পাওয়া যাবে না বলে মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ৷ তার পরেও জার্মান দলের আগাগোড়া ভালো খেলা দেখে মুগ্ধ দর্শক৷

দুই প্রতিদ্বন্দীর সংঘাত – জার্মানির টোনি ক্রোস (বামে) ও নেদারল্যান্ডস’এর কেভিন স্ট্রোটমান (ডানে)ছবি: dapd

নেদারল্যান্ডস'এর কোচ ব্যার্ট ফান মারউইক'ও জার্মানদের খেলার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন৷ আসলে ওলন্দাজদের সময়টা এখন মোটেই ভালো যাচ্ছে না৷ গত শুক্রবারই সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে গোলশূণ্য ড্র করেছে নেদারল্যান্ডস৷

কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটা ছিল ইওয়াখিম ল্যোভ'এর ৭৫তম ম্যাচ৷ ‘ইউরো ২০১২' প্রতিযোগিতা শুরুর আগে প্রদর্শনী ম্যাচগুলিতে তিনি বেশ কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চলেছেন৷ যেমন গত শুক্রবার ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি দলকে ৩-৫-২ ছকে খেলিয়েছিলেন৷ মঙ্গলবার অবশ্য তিনি আবার ৪-২-৩-১ ছকে ফিরে যান৷ তাছাড়া অনেক তারকা খেলোয়াড়ের অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে তিনি বাকিদের খেলার মান যাচাই করারও সুযোগ পেলেন, যারা সাধারণত বেশিরভাগ সময় সাইডলাইনেই বসে থাকেন৷

প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ