1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

১৫ লাখ শ্রমিকের কি মালয়েশিয়া যাওয়া হবে?

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

হঠাৎই এলো দুঃসংবাদ৷ সব মোটামুটি পাকাপাকি করে ফেললেও এক্ষুনি বাংলাদেশ থেকে ১৫ লাখ শ্রমিক নিচ্ছে না মালয়েশিয়া৷ বরং সমঝোতা স্মারক সই করার পরের দিনই বিদেশি শ্রমিক নেওয়া স্থগিত করেছে সে দেশের সরকার৷

Flüchtlingslager in Tunesien ARCHIVBILD 2011
ছবি: dapd

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ২০১৩ সালে গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট (সংক্ষেপে ‘জি টু জি') পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নিতে শুরু করে মালয়েশিয়া৷ দুই দেশের সরকারের মধ্যে পারস্পরিক বিনিময়ের সেই পদ্ধতিতে শুধু সরকারিভাবেই চাষাবাদের কাজে শ্রমিক পাঠানো হতো৷ পরে মালয়েশিয়া সরকার পাঁচটি খাতে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের সমন্বয়ে ‘জি টু জি প্লাস' পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিতে রাজি হয়৷ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় দুই দেশের মধ্যে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়৷

সংবাদমাধ্যমে এ খবর প্রচারের পর অনেকেই আশাবাদী হয়ে খবরটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শেয়ারও করেছিলেন৷ ১৫ লক্ষ কর্মী মালয়েশিয়ায় কাজের সুযোগ পেলে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরো চাঙা হবে৷ এমন আশা নিয়েই খবরটি শেয়ার করেছিলেন অনেকে৷

কিন্তু সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরের পরের দিনই মালয়েশিয়ায় সব দেশ থেকে শ্রমিক নেয়াই স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে সে দেশের সরকার৷

মালয়েশিয়ার গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সে দেশের উপ-প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাহিদ হামিদি সব ‘সোর্স কান্ট্রি' থেকে কর্মী নেওয়া স্থগিত রাখার ঘোষণা দেন৷ ঘোষণায় তিনি বলেন, ‘‘আমাদের কতজন শ্রমিক প্রয়োজন সে বিষয়ে সরকারিভাবে সন্তোষজনক তথ্য না পাওয়া পর্যন্ত বিদেশি কর্মী নেওয়া স্থগিত থাকবে৷''

মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে আপত্তি তোলার কারণেই মালয়েশিয়া সরকার এই স্থগিতাদেশ আরোপ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷

প্রিয় পাঠক, মালয়েশিয়া সরকার কি খুব তাড়াতাড়ি স্থগিতাদেশ তুলে নেবে? আপনার কী মনে হয়? নীচে আপনার মতামত লিখে জানান৷

এসিবি/ডিজি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য
স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

ডয়চে ভেলের শীর্ষ সংবাদ

স্কিপ নেক্সট সেকশন ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ

ডয়চে ভেলে থেকে আরো সংবাদ